আপনার বিজনেস এর জন্য ৭টি ক্রিয়েটিভ মার্কেটিং আইডিয়া
যখনই আপনি বিজনেসের কথা চিন্তা করেন ঠিক তখনই মাথায় আসে কিভাবে মার্কেটিং করা যায়। একটা বিজনেস শুরু করার পর ডেফিনেটলি সেকেন্ড ভাবনা থাকে কিভাবে বিজনেস
যখনই আপনি বিজনেসের কথা চিন্তা করেন ঠিক তখনই মাথায় আসে কিভাবে মার্কেটিং করা যায়। একটা বিজনেস শুরু করার পর ডেফিনেটলি সেকেন্ড ভাবনা থাকে কিভাবে বিজনেস
মার্কেটিং কে যেকোনো বিজনেসের মেরুদন্ড বলা হয়। মার্কেটিং ছাড়া কোনো বিজনেস-ই পরিচিতি বাড়াতে পারেনা, প্রফিট লাভ করতে পারেনা। মার্কেটিং বিভিন্ন টাইপের হয়। মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো একটা বেস্ট এবং ইজিয়েস্ট্ ওয়ে যেকোনো বিজনেস কে একটা বিশাল নাম্বার অডিয়েন্সের সামনে তুলে ধরার। কারণ বর্তমানে ৫০০ মিলিয়নেরও বেশি সোশ্যাল
গত কয়েক বছর ধরে সোশ্যাল কমার্স ছোট ও বড় সকল বিজনেসে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, সোশ্যাল কমার্স কি?
ব্র্যান্ড কি? ব্র্যান্ডকে অনেকে অনেক ভাবে ডিফাইন করে গেছে। কেউ কেউ ব্র্যান্ড বলতে একটা মার্ক অথবা লোগো কে বুঝেন, আবার অনেকে এমন কোনো পিকচার কে
একটা সাক্সেস্ফুল ব্র্যান্ড শুধু মাত্র একটা কালারফুল লোগো বা কিছু প্রোডাক্টস পরিচিতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এটা হচ্ছে বিজনেস রেপুটেশন এবং কাস্টমারের উপর একটা গুড বিজনেস
যেকোনো বিজনেসের জন্যই কম্পিটিশন থাকা টা জরুরি, কেননা শুধুমাত্র কম্পিটিশনের মাধ্যমেই আপনি বিজনেসের জন্য নতুন নতুন এবং ক্রিয়েটিভ আইডিয়া নিয়ে আসতে পারবেন, যা আপনাকে আপনার
আপ-সেলিং এবং ক্রস-সেলিং হলো দারুণ দুটো সেলস স্ট্র্যাটেজি বিজনেসের সেল বৃদ্ধি করার জন্য। কারণ এক্সিস্টিং কাস্টমারদের কাছে খুব সহজেই পুনরায় প্রোডাক্টস বা সার্ভিস সেল করা
যেকোনো ব্র্যান্ড বা বিজনেস শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই বিজনেস টার্গেট অডিয়েন্স নির্ধারণ করতে হবে,সার্ভিস এবং প্রোডাক্টগুলির সেল বৃদ্ধি করার জন্য। কারা আপনার প্রোডাক্টের উপযুক্ত