কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্রেটেজি ব্যবহার করে সেল কনর্ভাট করুন – ৬টি টিপস

কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্রেটেজি ব্যবহার করে সেল কনর্ভাট করুন - ৬টি টিপস
Share This Post

বর্তমান সময়ে সেল কনভার্ট করতে কনটেন্ট মার্কেটের বিকল্প নেই। ধরুন, আপনি একটি নতুন ব্লগ শুরু করতে চান অথবা আপনার ওয়েবসাইটের এসইও ইম্প্রুভ করতে চান কিংবা সফল পডকাস্ট বিজনেস চালু করতে চান, এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই লেটেস্ট কন্টেন্ট মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখার পাশাপাশি সঠিক স্ট্রেটেজি অনুসরন  করতে হবে।

এক্ষেত্রে আমাদের সবার আগে জানতে হবে কনটেন্ট মার্কেটিং বিষয়টা আসলে কি? কনটেন্ট মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা কি? এবং কনটেন্ট মার্কেটের স্ট্রেটেজি সমূহ কি কি? যার মাধম্যে আপনি সহজেই সেল বৃদ্ধি করতে পারবেন। চলুন,তবে শুরু করা যাক।

কনটেন্ট মার্কেটিং কি?

কনটেন্ট মার্কেটিং বলতে সাধারণত কনটেন্ট প্রকাশ করার একটি মাধ্যমকে বুঝানো হয়। কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য বা সেবা সমূহের উপকারিতা অথবা কোনো বিশেষ তথ্য যে মাধ্যমে তাদের টার্গেটেড কাস্টমারদের কাছে শেয়ার করে থাকে তাকে কন্টেন্ট মার্কেটিং বলা হয়। 

কনটেন্ট মার্কেটিং কি

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের এই যুগে কনটেন্ট হচ্ছে প্রধান হাতিয়ার। ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই প্লাটফর্মে টিকে থাকতে হলে কনটেন্টের বিকল্প নেই বল্লেই চলে। ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যবসায়ীক ই-মেইল থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট, ব্লগ কিংবা আর্টিকেল সবকিছুতেই কন্টেন্টের প্রয়াজন। সকল ধরনের মার্কেটিংয়ের কাজের সাথে কনটেন্ট বর্তমান সময়ে ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত।

কনটেন্ট মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

কন্টেন্ট মার্কেটিং আসলকে কি তা তো জানা হলো, এবার জানতে হবে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় সম্পর্কে সেটি হচ্ছে, এই যে আপনি কনটেন্ট মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে আগ্রহী এর প্রয়োজনীয়তাটা কি? অর্থ্যাৎ, একজন মার্কেটার হিসেবে কনটেন্ট মার্কেট সম্পর্কে জানা আপনার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।  

পণ্য এবং সেবার প্রচার করার মাধ্যমে ক্রেতাদের সাথে সু-সম্পর্ক স্থাপনে কনটেন্ট মার্কেটিং আপনাকে সাহায্য করবে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানের পরিচিতি বৃদ্ধি করা, কিংবা টার্গেটেড অর্ডিয়েন্স বৃদ্ধি করতে কনটেন্ট মার্কেটিং সাহায্য করে। কনটেন্ট মার্কেটিং এর আরও কিছু সুবিধা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো:

অডিয়্যান্সের সাথে সংযোগ স্থাপন করা

কনটেন্ট মার্কেটিং এর কাজই হলো মূলত অর্থপূর্ণ ও সামান্জ্ঞস্যপূর্ণ কনটেন্ট তৈরির মাধ্যমে অডিয়্যান্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করা।একজন অডিয়্যান্সের আস্থা ও বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধি করার জন্য রুচিশীল কনটেন্ট মার্কটিং স্ট্র্যাটেজি এর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

অডিয়্যান্সের সাথে সংযোগ স্থাপন করা

ব্রান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি করে

সঠিক কনটেন্ট মার্কেটিং কোম্পানির ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। মার্কেটিং যত আকর্ষনীয় হবে ক্রেতারা আপনার সাথে কাজ করতে ততো বেশি আগ্রহী হবে এবং এতে করে আপনার কোম্পানির ব্রান্ড ভ্যালুও বৃদ্ধি হবে।

ব্রান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি করে

অটোমেটিক সেলস জেনারেট করতে সাহায্য করে

কনটেন্ট যদি তথ্যবহুল এবং শ্রুতিমধুর হয় তবে অনেকেই একটি ভালো কনটেন্ট হিসেবে, ঐ কনটেন্টটিকে অন্যদের সাথে শেয়ার করে যা অটোমেটিক সেলস জেনারেট করতে সাহায্য করে।

অটোমেটিক সেলস জেনারেট করতে সাহায্য করে

ব্যাবসা বা প্রতিষ্ঠানের প্রচার বৃদ্ধি করা

একটি ভালো মানের কনটেন্ট ব্যবসা প্রচার প্রসারে বিশেষ ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।ইনটারনেটে প্রকাশিত কনটেন্টগুলো সময়ের সাথে সাথে কাস্টমারকে আপনার পণ্যগুলো খুঁজে পেতে সাহায্য করে এবং এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর্যন্ত কাস্টমার পাওয়ার যায়। 

ব্যাবসা বা প্রতিষ্ঠানের প্রচার বৃদ্ধি করা

কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্রেটেজি: সেল কনর্ভাট করবে এমন ৬ টি টিপস

কনটেন্ট মার্কেট স্ট্রেটেজি মূলত নির্ভর করে আপনার নির্দিষ্ট লক্ষ্য ও আপনার টার্গেটেড অডিয়্যান্স কারা এটার উপর। আপনাদের সুবিধার্থে কনটেন্ট মার্কেট স্ট্রেটেজির ৬ টি চমৎকার টিপস নিয়ে নিচে আলোচনা করা হল, যা আপনার সেল কনভার্ট এর ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

১. কনভার্শনাল মার্কেটিং

মূলত কনভার্শনাল মার্কেটিং বলতে বুঝায়, কথোপকথন ভিত্তিক মার্কেট স্ট্রেটেজিকে। অনলাইনের মাধ্যমে একজন কাস্টমারের সাথে কথা বলে তার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য তার কাছে বিক্রি করাকে কনভার্শনাল মার্কটিং বা কথোপকথন মার্কেটিং বলে। উদাহরণস্বরুপ বলা যেতে পারে, ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার বা চ্যাট অপশন ব্যবহার করে আমরা যে মার্কেটিং করি অথবা প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করি, সেই পদ্ধতিটাই হলো কনভার্শনাল বা কথোপকথন মার্কেটিং।যা একটি চমৎকার কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্রেটেজি।

কনভার্শনাল মার্কেটিং

এখন স্বভাবতই প্রশ্ন আসতে পারে, যে ফেসবুক বা ম্যাসেন্জ্ঞার কি করে কাঙ্ক্ষিত অডিয়্যান্সের কাছে কনটেন্টটি পৌছে দেয়? উত্তর হচ্ছে চ্যাট বটের মাধ্যমে। এই চ্যাট বট হচ্ছে মূলত একটি এ আই (আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স) টুলস, যা কনভার্শনাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত একই সাথে ইফেক্টিভ কন্টেন্ট মার্কেটিং স্ট্রেটেজিরও একটও অংশ হিসেবে কাজ করে থাকে। চ্যাট বট দ্রুততার সাথে এবং একসাথে অনেক বেশি কাস্টমারকে রিপ্লাই দিতে পারে, যা ম্যানুয়্যালি দেওয়া খুবই সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।

অথ্যাৎ, শুধুমাত্র সঠিক কমান্ড ও সঠিক ব্যাবহারের মাধ্যমে আপনি চাইলেই অল্প সময়ে কাস্টমারকে ভালো সার্ভিস এবং বেশি সেলস দিতে পারবেন। তবে হ্যাঁ, অবশ্যই ফর্মাল ভাষার পরিবর্তে ন্যাচারাল কনভার্শনাল টোন ব্যবহার করুন। এতে করে কাস্টমারের ইন্টারেস্ট বৃদ্ধি পাবে।

২. ইন্টারেক্টিভ কনটেন্ট এর ব্যবহার

 বর্তমানে কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্রেটেজির আরও একটি দিক ইন্টারেক্টিভ কনটেন্ট এর ব্যাবহার বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

ইন্টারেক্টিভ কনটেন্ট হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট ফর্ম্যাট, যা ব্যবহার করা হয় অংশগ্রহণকারীকে কোন একটি এ্যাকশন নিতে উৎসাহিত করার জন্য এবং এর মাধ্যমে তার কাছে মার্কেটিং মেসেজটি পৌছিয়ে দেওয়ার জন্য।

ইউজার এটাচমেন্ট বাড়াতে ইন্টার এ্যক্টিভ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বর্তমান সময়ে বিভন্ন ধরণের ইন্টার এক্টিভ কনটেন্ট মাধ্যম থাকলেও এদের মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ইন্টারএ্যাক্টিভ কনটেন্ট মাধ্যম হলো: অনলাইন কুইজ,ক্যালকুলেটর,ই-বুক,ইনফোগ্রাফিক্স,ল্যন্ডিং পেজ ইত্যাদি।

ইন্টারেক্টিভ কনটেন্ট এর ব্যবহার

ইন্টারেক্টিভ পদ্ধতিতে বিভিন্ন অনলাইন কুইজ মেকার ব্যাবহার করে বিভিন্ন আকর্ষণীয় ও বিনোদনমূলক কুইজ বানানো যায়। যা অডিয়্যান্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ভূমিকা পালন করে।

৩. অনলাইন কমিউনিটি এ্যাক্টিভিটিস

আপনাকে এমন একটি কমিউনিটি তৈরির চেষ্টা করতে হবে যারা আপনার যারা আপনার পণ্য ক্রয় করতে বা আপনার থেকে সার্ভিস গ্রহণ করতে ইন্টারেস্টেড। আর এই কমিউনিটিকে একত্রিত করার প্রধান মাধ্যমই হচ্ছে কোয়ালিটি কনটেন্ট। আপনার কনটেন্ট যত মানসম্মত ও সুন্দর হবে আপনার কমিউনিটি ততো দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।

আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত আপনার কাজ সংক্রান্ত গ্রুপগুলো তে এক্টিভ থাকতে হবে। আপনি যত বেশি গ্রুপ গুলো তে এক্টিভ থাকবেন ততো বেশি ক্রেতাদের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হবেন। ক্রেতা ও আপনার মাঝে একটা ট্রাস্টেড সম্পর্ক তৈরি হবে। 

 অনলাইন কমিউনিটি এ্যাক্টিভিটিস

তবে হ্যাঁ আরেকটি কথা, অবশ্যই সব ধরণের গ্রুপ কনফ্লিক্ট থেকে নিজেকে সেইফ রাখার চেষ্টা করবেন। কেননা, একবার কনফ্লিক্ট এ জড়িয়ে পড়লে ক্রেতাদের মনে আপনাকে নিয়ে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি হতে পারে। যা আপনার সেল হ্রাস করে দিতে পারে।এই মার্কেটিং স্ট্রেটেজিটি খুবই ভালো ফলাফল দিবে,যদি আপনি এটিকে ভালোভাবে ব্যাবহার করতে পারেন।

৪. ডিজাইন এবং ভিজ্যুয়াল ডেটা

ভিজ্যুয়াল ডেটা হচ্ছে কনটেন্টকে বাস্তবসম্মত রূপ দেওয়ার বা রূপান্তরিত করার একটি মাধ্যম। এক গবেষণায় দেখা গেছ, অধিকাংশ অডিয়্যান্সই স্ট্যাটিক্সসহ কনটেন্ট বেশি পছন্দ করেন। অর্থ্যাৎ, আপনি যদি স্ট্যাটিস্টিক্স সহ ভিজ্যুয়াল ডেটার সঠিক ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে সেই কনটেন্ট আরও কয়েকগুন বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে অডিয়্যান্সের কাছে। বর্তমানে মার্কেটিং প্লাটফর্ম পুরোটাই ডেটা নির্ভর।

তাই এই মার্কেটিং স্ট্রেটেজিতে টিকে থাকতে হলে, আপনি যত বেশি ডেটা সরবারহ করে কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন, আপনি ততো বেশি কাস্টমারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হবেন। বর্তমানে অনলাইনে এত বেশি কন্টেন্ট যার মধ্যে থেকে কাস্টমারের এট্রাকশন পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই ইউনিক কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। 

ডিজাইন এবং ভিজ্যুয়াল ডেটা

এক্ষেত্রে আপনি চাইলে ক্যানভা এর গ্রাফিক্স ডিজাইন টুল ব্যাবহার করে কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন, অথবা আপনি চাইলে একজন প্রোফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনারকে দিয়েও সুন্দর একটি কনটেন্ট বানিয়ে নিতে পারেন।

৫. ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং

অডিয়্যান্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ইনফ্লুয়েন্সারের জুড়ি নেই। অডিয়্যান্সকে প্রভাবিত করার সবচেয়ে সেরা মাধ্যম ও যদি এটিকে বলা হয় তবেও ভুল বলা হবে না।

ব্রান্ডের ট্রাষ্ট বৃদ্ধি করা এবং একদম নিশ স্পেসিফিক ইউজারের কাছে পৌঁছানোর জন্য ইনফ্লুয়েন্সার এর প্রয়োজন। আপনি নিশ্চয়ই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো যেমন ইউটিউব, ফেসবুক বা ইন্সাগ্রামে এতদিন দেখেছেন অনেক বড় বড় সেলিব্রেটিরা বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বা সার্ভিসকে তাদের ভিডিওতে প্রমোট করে। আর এই প্রোমট করার পদ্ধতিটিই হলো ইনফ্লুয়েন্সিং মার্কেটিং।

ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং

প্রতিটি ইনফ্লুয়েন্সারেরই একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক ফ্যানব্যাস থাকে। এই ইনফ্লুয়েন্সররা যখন একটি পণ্যকে প্রমোট করে তখন তাদের উপর আস্থা রেখে অনেকেই সেই পণ্য ক্রয় করে। এভাবে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং সেল কনভার্টে একটি বিশাল ভূমিকা পালন করে।তাই আপনি সেল কনর্ভাটিং এর উদ্দেশ্যে এই মার্কেটিং স্ট্রেটেজিটিকে ফলো করতে পারেন।

৬. টিমের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা তৈরি করা

কনটেন্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ধাপটি হলো নিজেদের টিমের মধ্যে একে অপরের সাথে সুসম্পর্ক ও পারস্পরিক সহযোগিতা বজায় রেখে কাজ করা।

টিমের সবার মধ্যে যদি মনোমালিন্য থাকে তবে সেটার প্রভাব আপনাদের কাজেও পড়বে। তাই টিমের সবাইকে অবশ্যই আন্তরিক ও ফ্রেন্ডলি হতে হবে। একে অন্যকে কাজে সাহায্য করার মনোভাব গড়ে তুলতে হবে।

টিমের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা তৈরি করা

কনটেন্ট তৈরির ধারণা থেকে শুরু করে কনটেন্ট তৈরি করা এবং তা রিভিউ বা পর্যালোচনা করার ক্ষেত্রে টিমের সকলের মতামত নেওয়ার চেষ্টা অবশ্যই করবেন। প্রকাশনার ক্ষেত্রেও সকলের মতামতকে প্রাধান্য দিবেন। এইভাবে সব কিছু নিয়ম মেনে করলে শেষ পর্যন্ত একটি পরিষ্কার কর্মপ্রবাহ বাস্তবায়িত হবে যা টিমের প্রতি আপনার আস্থা ও বিশ্বাস বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। 

Don't wait!
Get the expert business advice You need in 2022

It's all include in our newsletter!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More To Explore
বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্টের ৭টি উপায়
Marketing

বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্ট এর ৭টি উপায়

একজন উদ্দোক্তার ক্ষেত্রেও তাই। সময়ের সঠিক ব্যবহার ছাড়া, অর্থাৎ একটা প্রোপার টাইম ম্যানেজমেন্ট ছাড়া সফল হওয়া অসম্ভব। একটা সুনির্দিষ্ট ওয়ার্কিং শিডিউল ছাড়া কখনই বিজনেস গোল

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? - ৭টি টিপস
Marketing

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? – ৭টি টিপস

মা’কে ভালবাসার জন্য কোনো দিবসের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু প্রতিদিনই কি মাকে ভালবাসি বলা হয়? কিংবা অতটা প্যাম্পার করা হয় যতটা সে ডিজার্ব করে?  আসলে,