৭টি স্টেপে বিল্ড করুন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রেটেজি

৭টি স্টেপে বিল্ড করুন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রেটেজি
Share This Post

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আমাদেরকে অবশ্যই একটি স্ট্রাটেজি মেনে চলতে হবে। এই সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রাটেজি আমাদেরকে সাহায্য করে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আমরা কি অর্জন করতে চাচ্ছে তা অর্জন করতে ।  আপনি যে প্লান অনুযায়ী সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে কাজ করছেন তা সঠিকভাবে করা হচ্ছে কিনা এই সকল বিষয়েই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। 

আপনি কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে স্ট্রাটেজি গুলোকে সাজিয়ে তুলবেন? আপনি কোন স্টেপ গুলো ফলো করে একটি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি তৈরি করতে পারেন? সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি বিল্ট অ্যাপের ক্ষেত্রে কোন কোন স্ট্রাটেজি প্রতি বেশি লক্ষ্য রাখবেন? 

আপনি যদি এ ধরনের নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে থাকেন তবে আপনার সুবিধার্থে আমরা আজকে এমনই সাতটি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজির স্টেপ গুলো সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাবো। চলুন তাহলে আর দেরি না করে আমরা  জেনে আসি ৭টি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি  সম্পর্কে। 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার চ্যানেল গুলোকে ব্যবহার করে আপনার পছন্দের  ব্র্যান্ড, প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের ক্রয়, বিক্রয় অথবা প্রোমোশন করতে পারেন খুব সহজেই।

এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সাহায্যে –

  • প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সেল বৃদ্ধি করতে পারেন  
  • একটি টার্গেট অডিয়েন্স এর জন্য আপনি আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসের বিজ্ঞাপন দিতে পারেন 
  • মার্কেটিং এর উপর ভিত্তি করে একটি দীর্ঘস্থায়ী সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি তৈরি করতে পারেন ইত্যাদি। 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি কি? 

সোশ্যাল মিডিয়া স্ট্রাটেজি হচ্ছে একটি ডকুমেন্ট যার উদ্দেশ্য হলো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অর্জিত লক্ষ্য গুলো সম্পর্কে আউটলাইন তৈরি করা। কোন উপায়ে অথবা কোন পদ্ধতিতে আপনি আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্য গুলোকে অর্জন করতে চাচ্ছেন সেসকল বিষয় নিয়ে এটি কাজ করে থাকে । 

আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি অবশ্যই সকল বিষয়গুলোকে তালিকাভুক্ত করবে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকবে – বর্তমানে আপনি কোন কোন স্ট্রাটেজি নিয়ে  কাজ করছেন? পূর্বেই কোন স্ট্রাটেজিগুলো মাধ্যমে সফলতা অর্জন করতে পেরেছেন? স্ট্র্যাটেজি তৈরির ক্ষেত্রে কি কি পরিবর্তন প্রয়োজন? 

একটি সঠিক  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং  স্ট্রাটেজিতে আপনার কি কি দায়িত্ব রয়েছে বা লক্ষ্য পূরণ করতে হলে আপনাকে কোন কোন বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে তা জানতে সাহায্য করে। এজন্যেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু স্ট্রাটেজি মেনে চলতেই হবে।

নিচে এমনই ৭টি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হল। 

১। আপনার বিজনেস অবজেক্টিভের সাথে মিল রেখে লক্ষ্য নির্ধারণ করা। 

লক্ষ্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনাদের বিজনেসের সাথে মিল রেখেই objective তৈরি করতে হবে। যা কিনা একটি সঠিক  target fulfil করতে সাহায্য করবে। 

সেক্ষেত্রে লক্ষ্য নির্ধারণের জন্যে আপনি SMART নামক পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। SMART এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Specific, Measurable, Attainable, Relevant, Time-bound। 

Specific : আপনার বিজনেসের জন্যে স্পষ্ট ও নির্দিষ্ট একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে। স্পেসিফিক লক্ষ্য ছাড়া  আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত উদ্দেশ্যে পৌঁছাতে পারবেন না। এটি আপনাকে সঠিক পথে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে এই নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণ করতে সে সম্পর্কেও এটি ধারণা দিয়ে থাকে।

Measurable: এটি আপনাকে সোশ্যাল মার্কেটিং এর এচিভমেন্ট ও প্রগ্রেস নির্ণয় করতে সাহায্য করবে। আপনি আপনার লক্ষ্যের প্রতি কি পরিমাণ অগ্রসর হয়েছেন তা জানতে সাহায্য করে এ অপশনটি। 

Attainable: কোন একটি লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে আপনি বিভিন্ন ধরনের বাধাবিপত্তি  অথবা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হবেন। সেসব বাধা-বিপত্তি বা চ্যালেঞ্জ  মোকাবেলা  করেই আপনাকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। তাই  আপনি আপনার নির্দিষ্ট লক্ষ্য  অর্জন করতে চাইলে আপনাকে  বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে যা এটেন্ডেবেলের মাঝে পড়ে।

Relevant: আপনাকে অবশ্যই রিলেভেন্ট বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে হবে। অযৌক্তিক বিষয়গুলো আপনার অডিয়েন্সের কাছে কখনোই গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই আপনার বিজনেসের সাথে রিলেটেড বিষয়গুলো নিয়েই আপনাকে কাজ করতে হবে তা না হলে আপনি আপনার অডিয়েন্সের কাছে  সঠিকভাবে তথ্য পৌঁছাতে পারবেন না।

Time-bound: অবশ্যই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময়  নির্ধারণ করতে হবে তা না হলে আপনি কখনোই আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন না। কোন একটি কাজের ডেড লাইন এই টাইমবাউন্ডকে  সাহায্য করে থাকে সঠিক সময়ে কাজটি শেষ করার ক্ষেত্রে। 

২। আপনার competition সম্পর্কে জানতে হবে

আপনার মতই অন্যান্য competitor সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসগুলো অডিয়েন্সদের কাছে তুলে ধরছে। তাই আপনাকে অন্যদের থেকে কি ধরনের নতুনত্ব আনতে হবে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে।  অথবা কোন বিষয়গুলোর প্রতি আপনাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে সেসব কিছু বুঝতে আপনাকে আপনার কম্পিটিশন সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে । 

অন্যদের মার্কেটিং ব্যবস্থা কেমন বা তারা কি ধরনের  পদ্ধতি অবলম্বন করছে এসব কিছু আপনাকে ধারনা দিবে ভবিষ্যতে কি ধরনের টার্গেট পূরণ করতে হবে আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে। 

ধরুন অন্য একটি প্রতিষ্ঠান ফেসবুক ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়ার মার্কেটিং এ বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে কিন্তু তারা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ইন্সটাগ্রাম, টুইটারে তাদের মার্কেটিং ব্যবস্থা বাড়াতে পাড়েনি। তখন আপনি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে উল্টো ফেসবুকের থেকে  ইন্সটাগ্রাম ও টুইটারকে বেশি প্রাধান্য দিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার competition কমে গেল আর মার্কেটিং ব্যবস্থাও ভালো হল।

এজন্যই আপনি যদি আপনার competition এর দিকে লক্ষ্য রাখেন তবে  খুব সহজেই আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি তৈরি করতে পারবেন। 

৩। সোশ্যাল মিডিয়া audit এর ব্যবস্থা করা

আপনি যদি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকেন তবে নিচের বিষয়গুলো যাচাই করুন – 

  • কি কি কাজ করা হয়েছে ও হয়নি
  • কারা এসব কাজে অন্তর্ভুক্ত 
  • আপনার কাঙ্ক্ষিত audience রা কোন সোশ্যাল মিডিয়া বেশি ব্যবহার করছে
  • অন্যদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সাথে নিজেরটা তুলনা করুন।

উপরের বিষয়গুলোর উত্তর পেয়ে থাকলে এখন আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজিগুলো improve করতে পারবেন। 

এটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিয়ের একটি clear picture শো করে যা আপনাকে আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্য পৌঁছাতে সাহায্য করবে। এছাড়াও audit এর সময়ে আপনি fake account গুলোও খুঁজে পেতে পারেন যারা আপনার বিজনেস নাম বা প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার করছে। 

আপনি আপনার একাউন্টগুলো অবশ্যই ভেরিফাইড করবেন যেন আপনার ফলোয়ারসরা বুঝতে পারে তারা আপনার সঠিক একাউন্টটিই ব্যবহার করছে। এজন্যেই সোশ্যাল মিডিয়া audit করা প্রয়োজন।

৪। আপনার account setup ও improve করা

আপনি যেসকল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছেন সেসব গুলোর জন্যে আপনাকে আলাদা আলাদা স্ট্রাটেজি তৈরি করতে হবে। এবং একাউন্টগুলোকে সে অনুসারে সেটআপ বা ইমপ্রুভ করতে হবে। আপনার সকল সোশ্যাল মিডিয়ার চ্যানেলগুলোকে একই visual look এ সাজিয়ে তুললে তা আপনার ফলোয়ারদের কাছে অনেক বেশি  acceptable হবে। যেমন একই লোগো, কালার বা গ্রাফিক্স ব্যবহার করা। 

স্ট্র্যাটেজি তৈরির ক্ষেত্রে প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের বায়ো ও প্রোফাইল লেখার ক্ষেত্রে  ফলোয়ারদের আগ্রহের উপর ভিত্তি করে  সাজিয়ে তুলতে হবে। এছাড়াও আপনার একাউন্টগুলোতে রিলেভেন্ট ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করাও এর অন্তর্ভুক্ত।

প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে অথবা ফলোয়ারদের আগ্রহকে প্রাধান্য দিয়ে আপনার প্রতিটি একাউন্টকে ইমপ্রুভ করতে হবে। 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি তৈরির ক্ষেত্রে একাউন্টের সেটআপ এবং ইমপ্রুভমেন্ট অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। আপনাকে অবশ্যই আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের কথা মাথায় রেখে একাউন্টগুলোকে সাজিয়ে তুলতে হবে। তাই ফলোয়ারদের পছন্দ-অপছন্দ, চাহিদা বা প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট সেটআপ বা ইমপ্রুভ করাই অন্যতম একটি স্ট্রাটেজি। 

৫। আপনার ফলোয়ারদের কাছে একটি suitable content শেয়ার করা

আপনাকে অবশ্যই আপনার ফলোয়ারদের সুবিধা অনুসারে কনটেন্ট শেয়ার করতে হবে। অডিয়েন্সরা কোন কনটেন্টগুলো বেশি পছন্দ করছে বা কি ধরনের মার্কেটিং ব্যবস্থা তারা ফলো করছে সেসকল  বিষয় মাথায় রেখেই আপনাকে suitable কনটেন্ট শেয়ার করতে হবে। 

কনটেন্ট তৈরির ক্ষেত্রে অবশ্যই  ছবি ও ভিডিওর কথা ভুলে গেলে চলবে না। ভিজুয়াল কনটেন্ট মানুষকে অনেক বেশি আকৃষ্ট হয়ে থাকে। ছবির মাধ্যমে আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের জন্যে খুব সহজেই প্রমোশন তৈরি করতে পারেন। 

বর্তমানে ভিডিও কনটেন্ট গুলো  অনেক বেশী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আপনার ফলোয়ারদের জানাতে পারবেন স্টোরি, রিল, ব্লগ ও ইউটিউবে ভিডিও শেয়ার করার মাধ্যমে। 

আপনাকে অবশ্যই মনে  রাখতে হবে যে সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলো একই ধরনের কাজ করে না। বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ার কাজের ধরন বিভিন্ন রকম। তাই আপনাকে সে অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। সেক্ষেত্রে শব্দের স্বল্পতা, হ্যাশট্যাগ, ভিডিও ডিউরেশন ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ের প্রতি আপনাকে নজর দিতে হবে।  

৬। আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার চ্যানেলগুলো promote করা

আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার চ্যানেলগুলো promote করা

যদিও ভালো কনটেন্ট আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সেল বৃদ্ধি করতে পারে তবুও  আপনাকে অবশ্যই আপনার সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোকে প্রমোট করতে হবে। 

প্রমোশনের ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। যেমন আপনার ওয়েবসাইটের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় home page, about, communication page, products details ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের বাটন রাখতে পারেন।  যা আপনার ফলোয়ারদের সাহায্য করবে খুব সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় জিনিস খুঁজে পেতে। 

এছাড়াও ইন্সটাগ্রাম, ফেসবুক ও টুইটারের মাধ্যমে আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং চ্যানেলগুলোকে লিংকের সাহায্যে আপনার টার্গেট ফলোয়ারদের কাছে promote করতে পারেন। লিফলেট বা সংবাদপত্রের মাধ্যমেও সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলো প্রমোট করতে পারেন।

প্রমোশন বৃদ্ধি করলে আপনি আপনার ফলোয়ারদেরও বৃদ্ধি করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে সেল বৃদ্ধির হারও তত বেশি বৃদ্ধি পাবে। এজন্যে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি তৈরির ক্ষেত্রে অন্যতম একটি ধাপ হচ্ছে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোকে যত বেশি সম্ভব প্রমোট করা। 

৭। আপনার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজির performance বা result track করা।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। আপনি আপনার স্ট্রাটেজি গুলো যখন থেকে বাস্তবায়ন করা শুরু করবেন তখন থেকেই আপনাকে এর পারফরম্যান্স বা রেজাল্ট ট্রাক করতে হবে। 

কোন একটি কাজের পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করেই আপনি নির্ধারণ করতে পারবেন যে সঠিকভাবে কাজটি করা হচ্ছে কিনা। অথবা আপনাকে কি কি পরিবর্তন আনতে হবে যা আপনার ফলোয়ার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করছে।

পারফরম্যান্স এনালাইসিস করার ক্ষেত্রে আপনি utm parameter ব্যবহার করতে পারেন। যা সাহায্যে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন। আপনার ওয়েবসাইটটি কতজন মানুষ ভিজিট করেছে বা কোন বিষয়গুলোর প্রতি কাস্টমাররা বেশি আগ্রহ প্রকাশ করছে এই সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে এ প্যারামিটার ব্যবহার করতে পারেন।

পূর্বে কি ধরনের স্ট্রাটেজি ফলো করা হতো এবং বর্তমানে  কোন স্ট্রাটেজি গুলো আপনার target fulfill করতে সাহায্য করছে সে সকল বিষয় নির্ণয় করার জন্য  আপনাকে অবশ্যই  পারফরম্যান্স বা রেজাল্ট গুলোকে track করতে হবে। তাই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং স্ট্রাটেজি তৈরির ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। 

Don't wait!
Get the expert business advice You need in 2022

It's all include in our newsletter!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More To Explore
বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্টের ৭টি উপায়
Marketing

বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্ট এর ৭টি উপায়

একজন উদ্দোক্তার ক্ষেত্রেও তাই। সময়ের সঠিক ব্যবহার ছাড়া, অর্থাৎ একটা প্রোপার টাইম ম্যানেজমেন্ট ছাড়া সফল হওয়া অসম্ভব। একটা সুনির্দিষ্ট ওয়ার্কিং শিডিউল ছাড়া কখনই বিজনেস গোল

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? - ৭টি টিপস
Marketing

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? – ৭টি টিপস

মা’কে ভালবাসার জন্য কোনো দিবসের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু প্রতিদিনই কি মাকে ভালবাসি বলা হয়? কিংবা অতটা প্যাম্পার করা হয় যতটা সে ডিজার্ব করে?  আসলে,