ই-কমার্স স্টোরের সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাঙ্কিং বৃদ্ধি করুন – SEO Strategies টিপস

POD Marketing এর জন্য ৭টি বেস্ট সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম
Share This Post

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন  এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে এসইও যা কিনা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনে কীওয়ার্ড এর সাহায্যে আপনার ওয়েবসাইটটির বিষয়বস্তু ব্যবহারকারীদের কাছে তুলে ধরতে পারেন।  আর এটিই আপনার ওয়েবসাইটের র‍্যাংক তৈরি সাহায্য করে।  

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি? কিভাবে কাজ করে এবং SEO strategies এর মাধ্যমে কিভাবে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের র্যাংকিং এ নিয়ে আসা যায়? এসব তথ্য সম্পর্কে আপনি যদি এখনও না জেনে থাকেন তবে আপনার জন্যই আজকের লেখাটি। 

SEO strategies বা এসইও বলতে কি বুঝায়? 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে এসইও (SEO)। আপনি আপনার প্রয়োজনীয়তার সাপেক্ষে গুগলে যখন কিছু বিষয় সম্পর্কে সার্চ করে থাকেন তখন সার্চ ইঞ্জিন বা Google আপনার দেয়া সেসব বিষয় সম্পর্কে তথ্য নিয়ে সে সম্পর্কিত কিছু রেজাল্ট আপনার সামনে তুলে ধরে। 

এরপর আপনি আপনার পছন্দ অনুসারে অথবা আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্যের উপর ভিত্তি করে সেসব ওয়েবসাইট গুলো ভিজিট করে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে থাকেন। আর যার মাধ্যমে আপনি এ ধরনের ওয়েবসাইটের রেজাল্ট গুলো দেখতে পান অথবা সেসব সম্পর্কে জানতে পারেন তার কারন হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও (SEO) ।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও  এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই  আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটটির তথ্য অডিয়েন্সের কাছে তুলে ধরতে পারবেন এছাড়াও আপনার ওয়েবসাইট টিকে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকটি নিয়ে আসতে পারেন।

কিছু উদাহরণ সহ বললে:

উদাহরণ এক: মোবাইল ফোন ক্রয়ের জন্য কাস্টমার সার্চ ইঞ্জিনের গুগলে “সেরা মোবাইল ফোন” অথবা “বেস্ট স্মার্টফোন” ইত্যাদি টাইপ করে সার্চ করলো। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠানগুলো যারা এসব পণ্য বিক্রয় করে বা এ সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে তাদের ওয়েবসাইট গুলো কাস্টমারদের কাছে তুলে ধরে। যদি আপনার ওয়েবসাইটটি মোবাইল ফোন সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করে থাকে তবে আপনার ওয়েবসাইটটিকে উচ্চ রেঙ্কিং প্রাপ্ত করে। আর এ র্যাংকিং এ আপনার ওয়েবসাইটটি রাখতে সাহায্য করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।

উদাহরণ দুই: একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট যখন তার কনটেন্ট এবং পণ্যের বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে, সার্চ ইঞ্জিন তাদের প্রোডাক্ট পেজগুলো রেঙ্ক করতে সাহায্য করে। এটি ক্রেতাদের ইচ্ছের উপর নির্ভর করে এবং আপনার ওয়েবসাইটের সেবা গ্রহনের প্রতি আগ্রহী করে তোলে। এই ভাবে, সার্চ ইঞ্জিন রেঙ্কিং উন্নত করে ওয়েবসাইটের বিক্রয় বৃদ্ধি করা এবং সামগ্রিকভাবে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি বিশ্বস্থতা গড়ে তুলতে সাহায্য  করে এসইও।

কেন SEO strategies ব্যবহার করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা হয় ?

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার উদ্দেশ্য হলো ওয়েবসাইট বা অনলাইন প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্য কাস্টমারদের কাছে আপনার ওয়েবসাইটটি সবার আগে তুলে ধরা বা সামনে আনা। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিবিলিটি বৃদ্ধি পায় এবং ব্যবহারকারীদেরও খুব সহজে তাদের কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট খুঁজে পেতে সাহায্য করে। এটি অনলাইন বিজ্ঞাপন এবং ব্র্যান্ডিং এর প্রমোশন করাতে গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করেন। 

সংক্ষেপে বলতে গেলে –

  • সোশ্যাল মিডিয়ার থেকেও বেশি কার্যকর হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন যার সাহায্যে আপনি খুব সহজেই আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে আপনার কন্টেন্ট তুলে ধরতে পারেন।
  • অল্প সময়ের মধ্যে আপনি একটি বড় পরিসরের অডিয়েন্স এর কাছে আপনার ওয়েবসাইটের মার্কেটিং করতে পারবেন তাও কোনো ধরনের পেইড মার্কেটিং ব্যবহার ছাড়াই। 
  • এর সাহায্যে আপনার ওয়েবসাইটের প্রমোশন করা সম্ভব। যা কিনা আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে বহুগুণে।

এক কথায় বলা যায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করা হয় যাতে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিবিলিটি বাড়ে, আপনার ব্র্যান্ডের প্রতি কাষ্টমারদের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে, দীর্ঘমেয়াদি লাভজনক ব্যবসা গড়ে তুলতে এবং উপার্জনের সুযোগ বৃদ্ধি পেতে। এটি আপনার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা বাড়াতে অনেকাংশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

 SEO কিভাবে কাজ করে বা এর  কাজের প্রক্রিয়া কি? 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কাজ করার সময় সাধারণভাবে নিচের ধাপগুলি অনুসরণ করে করা হয়:

লিংক বিল্ডিং : সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সবচেয়ে শক্তিশালী একটি টেকনিক হল এটি। র‍্যাংক বাড়ানোর ক্ষেত্রে একটি ওয়েবসাইটের লিংক থেকে অন্য ওয়েবসাইটে যাওয়ার এ পদ্ধতি বেশ সাহায্য করে থাকে।

লিংক বিল্ডিং:

ধরুন কোনো ব্যক্তি যদি আপনার ওয়েবসাইটের কোন কন্টেন্ট পড়ছে সেখানে যদি আপনার মেনশন করা আরেকটা লিংকে ক্লিক করে আপনার অন্য একটি কন্টেন্ট পড়ে।  তাহলে এটি আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।  যত বেশি র্যাঙ্কের ওয়েবসাইট লিঙ্ক গুলো মেনশন করা হয়, তত বেশি সেই ওয়েবপেজটি সার্চ ইঞ্জিনের উপরের দিকে থাকে।

ব্লগ বা কন্টেন্ট : আপনার ই কমার্স ওয়েবসাইটটির ব্লগ যদি কীওয়ার্ড সমৃদ্ধ হয় তাহলে খুব সহজেই ওয়েবসাইটিতে ট্রাফিক বৃদ্ধি করা সম্ভব। ব্লগ বা কন্টেন্টের জন্যে সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করা অনেক জরুরি। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের একটি এমনই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কীওয়ার্ড রিসার্চ। এতে রয়েছে জনপ্রিয় এবং যে কীওয়ার্ড গুলো সার্চ ইঞ্জিনে অনেক বেশি সার্চ করা হয়েছে সেসব তথ্য। এর সাহায্যে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে সামঞ্জস্যপূর্ণ কীওয়ার্ড বা কী ফেইজ খুঁজে নিতে পারেন।

ব্লগ বা কন্টেন্ট:

ওয়েবপেজের স্ট্রাকচার : এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করে ট্রাফিক বাড়াতে পারেন। অন পেজ এসইও অর্থাৎ ওয়েবপেজ ও এইচটিএমএল সোর্স কোড ব্যবহার করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি অপটিমাইজ করতে পারেন। ইমেজ অপটিমাইজ, ইন্টারনাল লিঙ্কিং, সাইট স্পিড, মেটা টাইটেল, ইউআরএল সেটআপ, মেটা ডেসক্রিপশন, ওয়েবমাস্টার টুল সাবমিশন, অ্যানালিটিকস সেট আপ ইত্যাদি নানা ধরনের কাজ করতে পারেন এর সাহায্যে। এধরণের নানা কাজ খুব সহজেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে করা সম্ভব। 

ওয়েবপেজের স্ট্রাকচার:

কিভাবে SEO strategies দিয়ে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকে নিয়ে আসবেন? 

এতক্ষণ তো আমরা জেনেছি এসইও কি, কেন দরকার ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে। আসুন এখন যেনে আসি SEO strategies এর মাধ্যমে কিভাবে আপনি আপনার ই কর্মাস ওয়েবসাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকে নিয়ে আসবেন। 

মূল কীওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করুন: 

মূল কীওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করুন

প্রথমেই, আপনার ওয়েবসাইটের জন্য মূল কীওয়ার্ড বা গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ড গুলো খুঁজে বের করুন। যেগুলো ইউজাররা সার্চ করার সময় ব্যবহার করে থাকে। কীওয়ার্ড নির্ধারন করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে এসব কীওয়ার্ড গুলো যেন অবশ্যই আপনার ই কমার্স ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য বা তথ্য সম্পর্কিত হয়। কীওয়ার্ড রিসার্চ এ ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করবে। 

সঠিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারলে আপনি সহজেই টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে আপনার কন্টেন্ট গুলো তুলে ধরতে পারেন। আর কাস্টমার যদি তার কাঙ্ক্ষিত তথ্য পায় তবে আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি তাদের আগ্রহও অনেক বৃদ্ধি পায়।

সহজ স্টাইলে আপনার ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরি করা : 

সহজ স্টাইলে আপনার ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরি করা

আপনার ওয়েবসাইটটি সহজভাবে গড়ে তুলুন তা যেন সকলের ব্যবহার করতে অসুবিধা না হয়। আপনার ওয়েবসাইটিকে যথপোযুক্ত বিষয়বস্তু ও কীওয়ার্ডের মাধ্যমে সহজ উপায়ে সাজিয়ে তুলুন। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে প্রমোশন বৃদ্ধির সাথে সাথে র্যাংকও বৃদ্ধি পাবে। 

আপনি যদি খুব সিম্পল স্টাইলে আপনার ওয়েব সাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করেন তবে কস্টমাররা আপনার ওয়েব সাইট ভিজিট করতে আরও বেশি আগ্রহী হবে।  যা কিনা আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি করবে এবং র্যাংক বাড়াতেও সাহায্য করবে। 

ভালো মানের ওয়েবসাইট কন্টেন্ট তৈরি করুন: 

ভালো মানের ওয়েবসাইট কন্টেন্ট তৈরি করুন: 

ভালো মানের ওয়েবসাইট কন্টেন্ট তৈরি করুন যা ইউজারদের ব্যবহার উপযোগী হয় বা যা তাদের কাঙ্ক্ষিত সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করবে। এতে করে আপনি যেমন ইউজারের প্রশ্নের সঠিক উত্তর প্রদান করে সাহায্য করতে পারে তেমনি ইউজার আপনার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে র্যাংক বাড়াতে সাহায্য করে। 

সঠিক তথ্য ও ভালো মানের ওয়েব কন্টেন্ট অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি অবশ্যই এ বিষয়টি মেইনটেইন করার চেষ্টা করবেন।  কারন এটি  আপনার ওয়েব সাইটের জন্যেও লাভজনক হবে।

ওয়েবসাইটের স্পীড বাড়ানোর চেষ্টা করুন: 

ওয়েবসাইটে ভিজিট করলে তা যদি লোডিং হতে থাকে এটি অনেক সময় বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়। ওয়েবসাইটের লোডিং সময় কমানোর জন্য ওয়েবসাইট স্পীড বাড়ানোর চেষ্টা করুন। লোডিং সময় কম হলে, ব্যবহারকারী আপনার ওয়েব সাইটের অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট দেখার প্রতি আরও আগ্রহী হবে। যা আপনার ওয়েব সাইটের র্যাংক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। 

স্পীড ভালো হলে আপনি সহজেই একটি ওয়েব পেইজ থেকে অন্য ওয়েব পেইজে ভিজিট করতে পারবেন। কস্টমাররা এতে করে অনেক বেশি ওয়েবপেইজ ভিজিট করতে পারে অল্প কিছু সময়ের মাঝেই। তাই আজই আপনার ওয়েবসাইটটি স্পিড বাড়ানো চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটটির র‍্যাংক বৃদ্ধি পাবে তাড়াতাড়ি। 

ওয়েবসাইটের মধ্যে লিঙ্ক বিল্ডিং করুন : 

লিঙ্ক বিল্ডিং করলে ওয়েবসাইটের মান বৃদ্ধি পায় এবং যা সার্চ ইঞ্জিনে রেঙ্কিং তৈরি করতে সাহায্য করে। ব্যবহারকারীদের আগ্রহ বা প্রায়োরিটির উপর ভিত্তি করে একটি কন্টেন্ট এর মাঝে অন্যান্য কন্টেন্টের লিঙ্ক জয়েন করে শেয়ার করুন। লিঙ্ক শেয়ার করার মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের তথ্য কাস্টমারদের কাছে তুলে ধরতে পারেন।

এতে করে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স আগ্রহের সাথে আপনার অন্যান্য কন্টেন্ট গুলোতেও ভিজিট করবে। যত বেশি সেসব ওয়েবপেজ ভিজিট করা হবে তত বেশি তার র্যাংক উপরে আসবে।

টেকনিক্যাল অপটিমাইজেশন করুন :

টেকনিক্যাল অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন যেমন Google, Yahoo, Bing ইত্যাদি ব্যবহার করে কোনো একটা ওয়েবসাইটে যেমন  বেশি পরিমাণে ভিজিটর আনা যায় তেমনি ট্রাফিকও বৃদ্ধি করা যায়। অর্গানিক র‍্যাঙ্কিং পাওয়ার একটি ভালো উপায় হল এই টেকনিক্যাল অপটিমাইজেশন যা এসইও এর মাধ্যমে করা সম্ভব । এজন্যে যেসব বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে:

  • টাইটেল ট্যাগ ব্যবহার করা হয় । এই ট্যাগ সবার উপরে শিরোনাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।  তাই এর সঠিক ব্যবহার আপনার কন্টেন্টগুলোকে ব্যবহারকারীদের আরও আগ্রহী করবে।
  • হেডিং ও সাব-হেডিং স্পেসিফিকভাবে লিখুন এতে করে টার্গেট অডিয়েন্সের কাছ থেকে ক্লিক রেট বাড়বে।
  • যত সম্ভব কন্টেন্ট গুলোকে মোবাইল ফ্রেন্ডলি করার চেষ্টা করুন এতে করে ওয়েবসাইটগুলো খুব সহজেই সার্চ র‍্যাঙ্কের উপরে জায়গা করে নিবে।

এসব বিষয় গুলো মাথায় রাখলে আপনি সহজেই  টেকনিক্যাল অপটিমাইজেশন করতে পারবেন SEO strategies এর মাধ্যমে। তাই সঠিক উপায়ে যদি আপনি এসিও করতে পারেন তা আপনার ই কর্মাস ওয়েবসাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকে নিয়ে আসতে পারবেন।  

Don't wait!
Get the expert business advice You need in 2022

It's all include in our newsletter!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More To Explore
বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্টের ৭টি উপায়
Marketing

বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্ট এর ৭টি উপায়

একজন উদ্দোক্তার ক্ষেত্রেও তাই। সময়ের সঠিক ব্যবহার ছাড়া, অর্থাৎ একটা প্রোপার টাইম ম্যানেজমেন্ট ছাড়া সফল হওয়া অসম্ভব। একটা সুনির্দিষ্ট ওয়ার্কিং শিডিউল ছাড়া কখনই বিজনেস গোল

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? - ৭টি টিপস
Marketing

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? – ৭টি টিপস

মা’কে ভালবাসার জন্য কোনো দিবসের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু প্রতিদিনই কি মাকে ভালবাসি বলা হয়? কিংবা অতটা প্যাম্পার করা হয় যতটা সে ডিজার্ব করে?  আসলে,