ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং কি? কেন এর প্রয়োজন এবং কিভাবে করবেন?

ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং কি? কেন এর প্রয়োজন এবং কিভাবে করবেন?
Share This Post

ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ পার্টগুলির একটি। আপনার যত ক্রিয়েটিভ আইডিয়া আছে তার সবটার প্রতিফলন আপনি ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং এ ঘটাতে পারেন।

ইন্সটাগ্রাম হচ্ছে ভিজ্যুয়াল কন্টেন্ট ভিত্তিক সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এখানে ছবি এবং ভিডিও’র মাধ্যমেই সাধারণত মানুষ পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। সুতরাং,ইন্সটাগ্রামের মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিতে ইমেজ এবং ভিডিও’র ক্ষেত্রে আপনি যতবেশি ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে পারবেন তত আপনি কাস্টমার গ্যাদার করতে সক্ষম হবেন।

ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং পেইড এবং অর্গানিক এই দুই পদ্ধতিতে হয়। আমাদের আজকের লেখায় অর্গানিক পদ্ধতিতে কোন টাকা ছাড়া আপনি কিভাবে ইনস্টাতে আপনার বিজনেস গ্রো করতে পারবেন সেই বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।

ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং কি?

ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করে ব্র্যান্ড এওয়ারনেস তৈরি এবং নতুন প্রোডাক্ট লঞ্চ করার পদ্ধতিই হচ্ছে ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং। ইন্সটাগ্রাম আপনাকে আপনার ব্র্যান্ড তৈরি করতে সহায়তা করে এবং আপনার সাথে কাস্টমারদের কানেকশন তৈরি করতে সাহায্য করে । 

Table of Contents

    ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং কেন করবেন?

    ইন্সটাগ্রাম হচ্ছে ফেসবুকের পরে সেকেন্ড মোস্ট এক্সেসড সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এর ইউজার প্রায় এক বিলিয়নের উপরে এবং প্রতিদিন প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ইন্সটাগ্রাম স্টোরি পাবলিশ হচ্ছে। সুতরাং,বুঝতেই পারছেন ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করে আপনি চাইলেই এই বিপুল সংখ্যক কাস্টমারদের কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন। 

    ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং
    • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৭১% বিজনেস ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করছে। সুতরাং আপনি যদি ফ্রি-ল্যান্স কোন বিজনেস করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করতে হবে। ইন্টারন্যাশনাল কম্যুনিটির সাথে ইন্টারেকশনের জন্য।
    • ইন্সটাগ্রামের ৪৫% ইউজারই হচ্ছে ১৮-৪৪ বছরের মধ্যে। অর্থাৎ,আপনি যদি প্রোডাক্টিভ জনগোষ্ঠীর মাঝে আপনার ব্যবসাটি ছড়িয়ে দিতে চান আপনাকে অবশ্যই ইন্সটাগ্রামে আসতে হবে।
    • ৯০% ইন্সটাগ্রাম ইউজার কোন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ফলো করে থাকে।
    • ইন্সটাগ্রামের ৮৩% ইউজার ব্রাউজিং এর সময় ইন্সটাগ্রামের নতুন কোন প্রোডাক্ট ডিসকভার করে। 

    উপরোক্ত তথ্য থেকে এটা স্পষ্ট যে আপনি যদি এইসময়ে এসে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইন্সটাগ্রামের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করতে হবে। এবং আমাদের রয়েছে ‘ইন্সটাগ্রামে ১০০ ডেইজ’র চ্যালেঞ্জ’ যেটাতে আপনি এখনই জয়েন করতে পারেন।

    বিশ্বব্যাপী ইন্সটাগ্রামের জনপ্রিয়তা?

    ইন্সটাগ্রাম হল সোশ্যাল মিডিয়ার আরেকটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে অনলাইন সার্ভিস দেয়া হয়। ইন্সটাগ্রাম এর মাধ্যমে ফটো, ভিডিও, এবং টেক্সট শেয়ার করা হয় ইন্সটাগ্রামের অন্য ইউজারদের সাথে। ২০১০ সালে কেভিন সিস্ট্রম এবং মাইক ক্রিগার ইন্সটাগ্রাম এই অনলাইন প্ল্যাটফর্মটি তৈরী করেছিলেন।

    Statista.com-এর ওয়েবসাইট স্ট্যাটিস্টিক অ্যানালাইসিস অনুযায়ী –

    ২০১৭ সালে ইন্সটাগ্রামে – ৫৯৩.৭ মিলিয়ন ইউজার ছিল।

    ২০১৮ সালে ইন্সটাগ্রা্মে – ৭০৬.৫ মিলিয়ন ইউজার ছিল।

    ২০১৯ সালে ইন্সটাগ্রামে – ৭৬৬.৪ মিলিয়ন ইউজার ছিল।

    ২০২০ সালে ইন্সটাগ্রামে – ৮৫৪.৫ মিলিয়ন ইউজার ছিল।

    সুতরাং, আপনি চাইলে ইন্সটাগ্রাম ব্যবহার করে সহজে বিপুল সংখ্যক অডিয়েন্সদের কাছে পৌঁছে যেতে পারবেন। বিশ্বব্যাপী ফেসবুক থেকে ইন্সটাগ্রামের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। তাই খুব সহজে ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্টটি কাস্টমারদের কাছে পৌঁছে দেয়া সম্ভব।

    ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করার পদ্ধতি

    ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করার 2 ধরণের পদ্ধতি রয়েছে – 

    ফ্রী ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং

    কোন ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ফ্রী ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করে খুব সহজেই আপনার বিজনেসের প্রমোশোন করতে পারবেন। ফ্রীতে ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে কয়েকটি স্টেপ ফলো করতে হবে। এই স্টেপগুলো ফলো করলে ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া আপানার বিজনেস প্রোফাইলটি ফ্রীতেই মার্কেটিং করতে পারবেন।

    • বিজনেস প্রোফাইল অ্যাক্টিভিটি বৃদ্ধি করা।
    • বিজনেস প্রোফাইল ফলোয়ার বৃদ্ধি করা।
    • অন্যান্য ইউজারদের সাথে কানেক্ট থাকা।
    • ইউজারদের সাথে ভাল সম্পর্ক বৃদ্ধি করা।
    • ক্যাপশন এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা।
    • ইন্সটাগ্রাম ইউজার অথবা কাস্টমারদের বিশ্বাস অর্জন করা। 
    • ইন্সটাগ্রাম স্টরিজের মাধ্যমে আপানার বিজনেসের প্রোডাক্ট সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেয়া।
    • ইনস্টাগ্রাম স্টোরিজ টেমপ্লেটের মাধ্যমে আপনার পণ্যের শোকেস লেভেল-আপ করা।

    পেইড ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং

    পেইড ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং এর মাধ্যমে বৃহৎ আকারে আপনার বিজনেস প্রোমোশন করতে পারবেন এবং খুব দ্রুত অডিয়েন্স বৃদ্ধি করতে পারবেন। ফ্রি মার্কেটিং এর তুলনায় পেইড ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনার বিজনেস প্রোফাইল কয়েকগুন বেশি ইন্সটাগ্রাম ইউজারদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব, যা খুব কম সময়ের মধ্যে কাস্টমারদের বিশ্বাস অর্জন করতেও সাহায্য করবে।

    ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে?

    ইন্সটাগ্রামে আপনার ছবি এবং ভিডিও’র মাধ্যমে ইউজাররা আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে পারে। ফলে ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং এ কাস্টমার এঙ্গেজমেন্টের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় টুল অবশ্যই পিকচার এন্ড ভিডিও। তবে পার্সোনাল একাউন্ট থেকে তো আপনি আপনার বিজনেস চালাতে পারবেন না। সেইক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বিজনেস একাউন্ট খুলতে হবে। ইন্সটাগ্রামে আপনি সর্বোচ্চ ৫ টি একাউন্ট রাখতে পারবেন এবং লগ আউট না করেই এক একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে সুইচ করতে পারবেন।

    ইন্সটাগ্রামে বিজনেস একাউন্ট খোলার সুবিধা হচ্ছে সেইক্ষেত্রে আপনি কিছু ই-কমার্স ফিচার পাবেন যা অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে পাবেন না। 

    এইসব ফিচারের মধ্যে রয়েছে শপাবল স্টোরিজ,ইন্সটাগ্রাম শপস ইত্যাদি। এইগুলো ইন্সটাগ্রামের সেলস ফানেল হিসেবে কাজ করে থাকে। 

    এইসব ফিচার ব্যবহার করে আকর্ষণীয় ভাবে ইমেজ এবং ভিডিও দ্বারা আপনার ব্র্যান্ড প্রোমোশন করলে আপনি ভাল পরিমান কাস্টমার এঙ্গেজ করতে পারবেন । এতে আপনার সেলস বৃদ্ধি পাবে। ব্র্যান্ড এওয়ারনেসও বাড়বে। 

    কিভাবে প্রফেশনাল ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইল তৈরি করা যায়?

    এখন মোস্ট ভাইটাল কোশ্চেন হচ্ছে কিভাবে আপনি ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং শুরু করবেন?

    প্রথমেই আপনাকে যেই কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে একটি বিজনেস বা প্রোফেশনাল ইন্সটাগ্রাম একাউন্ট খুলতে হবে। এই একাউন্ট খোলার প্রসেসটি হচ্ছে।

    একজন ব্যক্তি ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং-এ ফোকাস করছেন
    • ই-মেইলের মাধ্যমে সাইন আপ।
    • বিজনেস ডিটেইলস দেয়া।
    • ইউজারনেম সেট করা ।
    • প্রোফাইল পিকচার চুজ করা।
    • ইন্সটাতে আপনার বিজনেস বায়ো লেখা। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি বায়ো লেখার জন্য ১৫০ শব্দের একটি লিমিট পাবেন। এর ভেতরেই আপনার বিজনেস গোল, প্রোডাক্ট এইসব উল্লেখ করে দিতে হবে।

    ইন্সটাগ্রামে পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট থেকে বিজনেস অ্যাকাউন্টে কনভার্ট করার স্টেপগুলো হল – 

    সেটিংস — অ্যাকাউন্ট — সুইচ টু প্রফেশনাল অ্যাকাউন্ট

    আপনার বিজনেস একাউন্টটি ওপেন হয়ে গেল। এবার আপনাকে কিছু জিনিস মাথায় রেখে আপনার ব্র্যান্ড প্রোমোশন শুরু করতে হবে।

    সফল ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি তৈরি

    ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং সফল ভাবে করতে হলে প্রোডাক্ট বা নিশের উপর নির্ভর করে আপনাকে রিসার্চের মাধ্যমে নিলনকশা তৈরি করতে হবে। ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি তৈরি করে তা সূক্ষ্মভাবে ফলো করে আপনি সফলতার সাথে ব্যবসায় পরিচালনা করতে সক্ষম হবেন। কিভাবে একটি সুশৃঙ্খল এবং কার্যকর ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি তৈরি করা যায় তা নিয়েই নিচে আলোচনা করা হল।

    লক্ষ্য ঠিক করাঃ

    আপনি কেন ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করবেন সেই সম্পর্কে আপনার ক্লিয়ার কনসেপ্ট থাকতে হবে। সবাই করছে তাই আমিও করি ব্যাপারটা এমন হলে চলবে না। 

    • আপনি কি আপনার নতুন প্রোডাক্ট কাস্টমারদের সামনে তুলে ধরতে চান?
    • আপনার সার্ভিসের রেজাল্ট শো করতে চান।
    • আপনি কি মোটিভেশনাল উক্তি দ্বারা ইউজার জেনারেট করতে চান?

    এই ব্যাপারগুলো আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে। আদারওয়াইজ আপনি স্থির লক্ষ্যে আপনার প্রোমোশন ক্যাম্পেইন চালাতে পারবেন না।

    টার্গেট অডিয়েন্স ঠিক করাঃ

    অন্যান্য মার্কেটিং প্রসেসের মতন এইক্ষেত্রেও আপনাকে টার্গেট অডিয়েন্স ঠিক করে নিতে হবে। সেজন্য কোন বয়স, লিঙ্গ কিংবা পেশার মানুষের জন্য আপনি আপনার পণ্যটি তৈরি করছেন তাদেরকে টার্গেট করে ব্র্যান্ড প্রোমোশন চালাতে হবে আপনাকে। 

    কম্পিটিটিভ অ্যানালাইসিস করাঃ

    আপনার কম্পিটিটররা কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। তারা কিভাবে তাদের প্রোমোশন চালাচ্ছে। তাদের ইমেজ বা ভিডিওগুলি কোন কোন দিক থেকে আপনার কন্টেন্ট থেকে ভাল সেই বিষয়ে আপনাকে সবসময় সচেতন থাকতে হবে। আদারওয়াইজ আপনি হয়তো প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে পারেন। 

    ক্যাপশন ও হ্যাশট্যাগে মনোযোগী হওয়াঃ

    এট্রাক্টিভ ক্যাপশনের মাধ্যমে আপনি বেশি সংখ্যক মানুষকে নিজের ব্র্যান্ডের দিকে আকর্ষণ করতে পারেন। সেইজন্য যখনই আপনি আপনার প্রোমোশনটি করবেন অর্থাৎ ছবি বা ভিডিও পোস্ট করবেন তখন খেয়াল রাখবেন যেন ক্যাপশনটি ক্যাচি হয়।

    আর,আপনার কোম্পানির যেই হ্যাশট্যাগ সেটা আপনাকে একটি কনসিসটেন্ট ব্র্যান্ড হয়ে উঠতে সাহায্য করবে। আপনার কোম্পানির নামে , প্রোডাক্টের নামে কিংবা কোন স্লোগান ব্যবহার করে আপনি হ্যাশট্যাগ তৈরি করতে পারেন যা আপনার ব্র্যান্ডের ডিসকভারিবিলিটি বৃদ্ধি করবে। একটা পর্যায়ে হ্যাশট্যাগ আপনার ব্র্যান্ডের ব্র্যান্ড সাইন হয়ে উঠবে।

    কনটেস্টের আয়োজন করাঃ

    আপনি আপনার ব্র্যান্ডের প্রচারনার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন স্পেশাল ডে’তে কনটেস্ট বা প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে পারেন। এর মাধ্যমে বিজয়ীদের গিফট উপহার দিয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়িয়ে তুলতে পারবেন।

    চ্যারিটিঃ

    বর্তমান প্রজন্মের একটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তারা চ্যারিটি খুবই পছন্দ করে। চ্যারিটি বর্তমানের কর্পোরেট সোশ্যাল রেস্পনসেবিলিটির আওতায় পড়ে। মানুষ সিএসআর পারফর্ম করা বিজনেসগুলির প্রতি স্বভাবতই দুর্বল থাকে। 

    এভাবেই একটি কোম্পানির গুডউইল তৈরি হয়। গুডউইল একটি কোম্পানির অনেক বড় একটা এসেট। লংটার্মে মার্কেটে সাস্টেইন করার জন্য এই গুডউইলটা দরকার । চ্যারিটির ছবি বা ভিডিও ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করার মাধ্যমে আপনি এই পাবলিক গুডউইল অর্জন করে নিতে পারেন। 

    instagram charity - ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং

    লাইভ লঞ্চিং এর ব্যবস্থা করাঃ

    ইন্সটাগ্রামে কোন প্রোডাক্টের লাইভ লঞ্চিং ইউজারদেরকে সেই প্রোডাক্টের এবং ব্র্যান্ডের সাথে এঙ্গেজ করতে ভূমিকা পালন করে। 

    যখন কোন প্রোডাক্টের লাইভ লঞ্চিং হয় তখন এর কমেন্টিং এর মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ডের পটেনশিয়াল ইউজারদের সাথে আপনার সরাসরি ইন্টারএক্ট করার সুযোগ তৈরি হয়। যা আপনাকে কাস্টমারদের সাথে আরো ভালোভাবে কমিউনিকেট করতে সহায়তা করে। 

    ইন্সটাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের ব্যবহারঃ

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এর টেকনিক ব্যবহার করে আপনার ব্র্যান্ডের প্রোমোশনে ইন্সটাগ্রাম ইনফ্লুয়েন্সারদের আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে আপনার ব্র্যান্ডের একটা হাই রিচ আপনার পক্ষে জেনারেট করা সম্ভব হবে। 

    শেষকথা

    এই ছিল নতুনদের জন্য ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং নিয়ে আমাদের আজকের লেখা।

    পুরো লেখাটি কেমন লাগলো, তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আপনাদের প্রতিটি মতামতই আমাদের কাছে সত্যিই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

    যদি মনে হয় লেখাটি নতুন উদ্যোক্তাদের সাহায্য করবে পরবর্তী দিক নির্দেশনা পেতে, তবে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন।

    এই ধরনের আরও অনেক ইনফো কনটেন্ট এর জন্য আমাদের সাথেই থাকুন।

    Don't wait!
    Get the expert business advice You need in 2022

    It's all include in our newsletter!

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    More To Explore
    PPC কি ? একটি পাওয়ারফুল লিঙ্ক-বিল্ডিং-এ PPC কিভাবে কাজ করে ?
    Marketing

    PPC কি ? একটি পাওয়ারফুল লিঙ্ক-বিল্ডিং-এ PPC কিভাবে কাজ করে ?

    PPC, বা পে-পার-ক্লিক হল একটা ডিজিটাল মার্কেটিং মডেল। এখানে বিজ্ঞাপনদাতারা প্রতিবার তাদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সময় একটি ফি প্রোভাইড করে। অনলাইন অ্যাডস বা বিজ্ঞাপনের একটি

    ১০ টিপস ফলো করে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে লিড জেনারেট করুন
    Marketing

    ১০ টিপস ফলো করে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে লিড জেনারেট করুন

    ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফিল্ড হচ্ছে ডায়নামিক আর চেইঞ্জিং। এমন পরিস্থিতিতে লিড জেনারেট করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়াকে কাজে লাগানো ও তাদের কাস্টমার বেস কে আরো ব্রড