একজন সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি : ১১ টি উত্তম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য

Share This Post
Table of Contents

একজন সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি বলতে কি বোঝানো হয়? এটা কি জন্মগত হয়? নাকি এটা বাহ্যিকভাবে অর্জন করা? কিছু উদ্যোক্তা আছে যাদের জন্মগত হয়তো কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। কিন্তু এটা খুবই কম সংখ্যক। আসলে সফল উদ্যোক্তা যে কেউ হতে।

একটি সফল ব্যবসা শুরু করার জন্য একাধিক ফ্যাক্টর খেয়াল রাখতে হয় তার মধ্যে সুন্দর বিজনেস আইডিয়া এবং ইনিশিয়াল ফান্ডিং অন্যতম। ব্যবসা দাঁড় করানোর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ইনগ্রেডিয়েন্ট হলো উদ্যোক্তা নিজে, যিনি ব্যবসা পরিচালনা করবেন এবং ব্যাবসায়ের সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিবেন।

একটি সফল উদ্যোগ আশা করার জন্য প্রথমে আপনাকে একজন সফল উদ্যোক্তা হতে হবে। অনেক মানুষ সফল উদ্যোক্তা হতে চায় এবং আশ্চর্যজনক হলেও সফল উদ্যোক্তাদের মধ্যে সাধারণ কিছু বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। এইসব বৈশিষ্ট্য আপনার মধ্যে না থাকলে আপনি সফল হলে পারবেন না , তা কিন্তু নয়। শেষ পর্যন্ত সাফল্য নির্ধারিত হয় প্রচুর পরিশ্রম এবং সামান্য ভাগ্যের দ্বারা।

উদ্যোক্তা কি?

একজন উদ্যোক্তা হলেন তিনি যিনি রিস্ক আছে জেনেও মার্কেটের প্রয়োজনীয়তা বুঝে  নিজে নতুন বিজনেস শুরু করেন। এবং তার এই নতুন বিজনেস শুরু করার জন্য অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হয়। আজ বিভিন্ন কর্মসস্থানে মানুষ চাকরি করছে উদ্যোক্তাদের কারণে। কোন এক সময় কোন এক উদ্যোক্তা সাহস করে ঝুঁকি আছে জেনেও কর্মসংস্থান দিয়েছিলো তাই আজ বহু মানুষ বেকারত্ব থেকে বেঁচে গিয়েছে।

সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি

চলুন জেনে নেয়া যাক একজন সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি গুলো যেগুলো প্রায় সকল সফল উদ্যোক্তাদের মাঝেই ছিলোঃ

১. ক্রিয়েটিভিটি

কোম্পানি গুলো সাকসেস্ফুল হয় তাদের ক্রিয়েটর দের ক্রিয়েটিভিটির জন্য। এতো মার্কেট কম্পিটিশনের মধ্যে টিকে থাকতে হলে অবশ্যই উদ্যোক্তাদের একদম ভিন্ন ধর্মী নতুন আইডিয়া নিয়ে আসতে হবে। তখনই অন্যান্য কোম্পানির থেকে তার কোম্পানিটি আলাদা করা যাবে।

ক্রিয়েটিভিটি বলতে ইউনিক আইডিয়া নিয়ে ভাবার কথা বলা হয়েছে। যেমন কোন একটি প্রব্লেম সল্ভ করার জন্য দুটি ভিন্ন বিষয়ের মধ্যে যদি আপনি একটি রিলেশন ক্রিয়েট করতে পারেন। এটা ইউনিক আইডিয়া হবে কোন কিছুর মধ্যে।

উদ্যোক্তা

“ক্রিয়েটিভিটি উদ্যোক্তার মূল” –কারন্দি লিওপাইরোট

ক্রিয়েটিভিটি নতুন কিছুর জন্ম দেয়। কারণ ক্রিয়েটিভিটি ছাড়া কোন নতুনত্ব সম্ভব নয়। উদ্যোক্তাদের সাধারণত অনেক আইডিয়া বের করতে হয় এবং সেই অনুযায়ী কাজ করতে হয়। প্রতিটি আইডিয়াই হিট হতে হবে এমন কোনো কথা না। প্রাপ্ত অভিজ্ঞতাই  হলো ইম্পরট্যান্ট।

ক্রিয়েটিভিটি যে কোনো সমস্যার ভিন্ন সমাধান খুঁজতে সাহায্য করে এবং একজনকে কমফোর্ট জোনের বাইরে চিন্তা করার  সুযোগ দেয়। এর ফলে একজন উদ্যোক্তা নতুন পণ্য তৈরি করার দক্ষতা খুঁজে পায়।

২. প্রফেশনালিজম

একটি কথা আছে “আপনি যে কাজ করেন সেটা প্রফেশনালিজম না, আপনি কাজটি কিভাবে করেন সেটা প্রফেশনালিজম”

প্রফেশনালিজম এমন একটি বিষয় যে আপনার প্রতিনিয়ত আপনার কাজের পার্ফরমেন্স উন্নত করতে হবে, সেটা হোক ভিজিবল বা বিহাইন্ড দা সিনে। আপনার কাজের পারফর্মেন্স তেমনই থাকবে সেখানে আপনার রোল এবং প্রফেশন যাই হোক না কেনো।

যাই হোক “নিজের প্রতি সত্য থাকা” সবচেয়ে জরুরি বিষয়। আসল প্রফেশনালিজম কোন রুলস ফল করেনা। তারা জানে যে কখন এবং কিভাবে তারা তাদের চ্যালেঞ্জ গুলো ফেস করবে। তারা সবসময় ফ্ল্যাক্সিবল থাকে এবং তাদের নিজেদের রাস্তা নিজেদের মতো করে ক্রিয়েট করে নেয় কাজের পার্ফরমেন্স মেইন্টেইন করার জন্য।

প্রফেশনালিজম এমন একটি গুণ যা একজন ভাল উদ্যোক্তার থাকতে হয়। একজন উদ্যোক্তা তার এমপ্লয়ী এবং ক্লায়েন্টদের সাথে যেমন আচরণ করবে সেই আচরণই তার  প্রতিষ্ঠানের কালচার ডেভেলপ করতে সাহায্য করবে। এবং প্রত্যেক সফল উদ্যোক্তার গুণাবলির মধ্যে এটি লক্ষ্যণীয় ছিলো।

প্রফেশনালিজমের সাথে  নির্ভরযোগ্যতা এবং ডিসিপ্লিনও সৃষ্টি হয়। সেলফ-ডিসিপ্লিন একজন উদ্যোক্তাকে তার লক্ষ্য অর্জন করতে, সংগঠিত হতে এবং সবার জন্য একটি উদাহরণ স্থাপন করতে সাহায্য করে।

উদ্যোক্তার প্রতি আস্থা প্রতিষ্ঠানের এমপ্লয়ীদের অনুপ্রাণিত করে এবং তারা প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বত্র দিয়ে কাজ করেন। প্রফেশনালিজম একজন উদ্যোক্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।

৩. প্যাশন

প্যাশন হচ্ছে এমন একটি উল্লেখ্যযোগ্য কোয়ালিটি যেটা প্রত্যেকজন সফল উদ্যোক্তাদের মধ্যেই ছিলো। তারা সফল হতে পেরেছেন কারণ তারা এমন কাজকে বেছে নিয়েছে যেটা তারা ভালোবাসে।

আপনার সাথে কি কখনও এমন হয়েছে যে স্কুল বা কলেজের কোন একটি প্রোজেক্ট নিয়ে আপনি খুব বেশি প্যাশনেট ছিলেন। যেটার শেষ রেজাল্ট খুব ভালো এসেছে। ঠিক তখন আপনার যে ফিলিংসটা কাজ করেছে। একই রকম ফিলিংসটাই পায় উদ্যোক্তারা যখন তারা দেখেন তারা যে ইফোর্ট দিয়েছেন সেটার আউটকাম খুব ভালো এসেছে। সফল হওয়ার ফিলিংসটা প্রাইজলেস।

সফল উদ্যোক্তা

আপনার কাজ আপনার প্যাশন হওয়া উচিত। সুতরাং যখন আপনি কাজ করেন, আপনি যা করছেন তা উপভোগ করুন এবং মোটিভেটেড  থাকুন। প্যাশন একটি চালিকা শক্তি হিসাবে কাজ করে, যার সাহায্যে একজন উদ্যোক্তা আরো ভালো করার প্রেরণা পায়।

প্রতিটি উদ্যোক্তা তাদের ব্যাবসাতে বাধার সম্মুখীন হয় কিন্তু আপনার প্যাশন নিশ্চিত করে যে আপনি পথের বাধাগুলি কাটিয়ে উঠতে এবং আপনার লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হবেন কিনা।

৪. পরিকল্পনা

সবগুলো পদক্ষেপের মধ্যে এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পরিকল্পনা ছাড়া একটি ব্যবসা দাঁড় করানো পসিবল নয় তাই কথায় আছে, “যদি আপনি পরিকল্পনা করতে ব্যর্থ হন তাহলে, আপনি ব্যর্থ হওয়ার পরিকল্পনা করুন।”

পরিকল্পনা হচ্ছে সময়ের আগে পুরো খেলার কৌশল। এটি মূলত হাতে থাকা সমস্ত রিসোর্স নিয়ে কিভাবে আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য একটি কাঠামো এবং একটি চিন্তা প্রক্রিয়া নিয়ে আসতে হবে সেটি তুলে ধরে।

পরবর্তী ধাপ হলো রিসোর্সগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহার কিভাবে করা যায়। একটি পরিকল্পনা হাতে থাকা সবসময়ই ভালো। এটি ন্যূনতম নির্দেশনা প্রদান করে যাতে ব্যবসার কোনো ক্ষতি না হয়। পরিকল্পনা একজন উদ্যোক্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। পরিকল্পনা এমন একটি বিষয় যা প্রত্যাকটি সফল উদ্যোক্তার গুণাবলির মধ্যে অবশ্যই ছিলো।

৫. জ্ঞান

জ্ঞান সাফল্যের চাবিকাঠি। একজন উদ্যোক্তাকে তার নিশ এবং ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান থাকতে হবে। কারণ শুধুমাত্র জ্ঞানের সাহায্যেই কোনো সমস্যার সমাধান এবং সংকট মোকাবেলা করা যায়।

জ্ঞান একজন উদ্যোক্তাকে মার্কেটের ক্রমাগত পরিবর্তন এবং বৃদ্ধি নজর রাখতে সাহায্য করে। একজন ভালো উদ্যোক্তা সর্বদা তার জ্ঞান বাড়ানোর চেষ্টা করবে সেজন্য একজন উদ্যোক্তা হলেন সব সময় স্টুডেন্ট। একজন উদ্যোক্তা  তার ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে যত ভাল জানবেন তিনি  তত বেশি সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

৬. সোশ্যাল স্কিলসেট

পার্সোনাল এবং প্রোফেশনাল ২ ধরণের রিলেশনশিপের জন্যই সোশ্যাল স্কিলস প্রয়োজন। আপনার সোশ্যাল স্কিল এর কারণে নিজের ক্যারিয়ারে সফলতা পাবেন, কোম্পানির গোল এচিভ করতে আপনার অবদান থাকবে সাথে আপনি প্রফেশনাল নেটওয়ার্ক বিল্ড করতে পারবেন খুব সহজেই।

স্কিলসেট একজন উদ্যোক্তার অ্যাসেট তা তিনি তার বিজনেসে কাজে লাগান। একজন ভালো উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য সামাজিক দক্ষতাও প্রয়োজন। সামাজিক দক্ষতার মধ্যে রয়েছে রিলেশনশিপ বিল্ডিং, টীম স্ট্রাটেজি, হায়ারিং ও ট্যালেন্ট সোর্সিং এবং আরো অনেক কিছু।

সোশ্যাল স্কিল এর জন্য আপনি কার্যকর ভাবে এবং দক্ষতার সাথে কমিউনিকেশন করতে পারবেন। যার কারণে আপনার ক্লায়েন্ট, সহকর্মীরা এবং কাস্টমার সবার সাথে আপনার রিলেশনশিপ বিল্ড এবং মেইন্টেইন করতে সাহায্য করবে।

৭. শেখার প্রতি, মানুষ, এমনকি ব্যর্থতার প্রতিও খোলামেলা মনোভাব

একজন উদ্যোক্তাকে অবশ্যই মেনে নিতে শিখতে হবে। কোনো দৃশ্যকল্প বা ঘটনা একটি সুযোগ হতে পারে তার প্রকৃত উপলব্ধি থাকা প্রয়োজন। ওপেন-মাইন্ডেড চিন্তা করার জন্য অবশ্যই নিজে ওপেন-মাইন্ডেড হতে হবে।

“প্রায়শই ব্যর্থ হন যাতে আপনি তাড়াতাড়ি সফল হতে পারেন।” –টম কেলি, উদ্ভাবন বিশেষজ্ঞ

সফল উদ্যোক্তার গুণাবলি

একজন উদ্যোক্তাকে ডিটারমাইন্ড থাকতে হবে। তাকে অবশ্যই তার হেরে যাওয়া পসিটিভ মনোভাবের সাথে এবং তার জয় নম্রভাবে গ্রহণ করতে হবে। একজন ভালো উদ্যোক্তা তার বার্থতাকে অভিজ্ঞতা হিসেবে নিয়ে পরবর্তী লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করে।  একজন ভাল উদ্যোক্তা জানেন যে তাদের কাছাকাছি প্রতিটি পরিস্থিতি এবং ব্যক্তির কাছ থেকে কিছু না কিছু শিক্ষার আছে। উন্মুক্ত মানসিকতা আপনাকে আপনার কম্পেটিটর  থেকে জানতে এবং শিখতে সাহায্য করবে।

৮. সহানুভূতি

সম্ভবত বিশ্বে  সবচেয়ে কম আলোচিত ভ্যালু  হলো সহানুভূতি। সহানুভূতি হচ্ছে কারো মনের মধ্যে কী চলছে তা বোঝা। এটি একটি দক্ষতা যা সবার জানা উচিত। একজন ভাল উদ্যোক্তার উচিত তার অধীনে কাজ করে এমন প্রত্যেক কর্মীর শক্তি এবং দুর্বলতা জানা । আপনাকে আপনার এমপ্লয়ীদের  প্রতি সহানুভূতি স্থাপন করতে হবে।

অসন্তুষ্ট কর্মচারীদের কাজের প্রতি কোনো ডেডিকেশন থাকে না এবং একজন উদ্যোক্তা হিসাবে,  এমন একটি কাজের পরিবেশ তৈরি করা আপনার উপর নির্ভর করে যেখানে মানুষ কাজ করতে খুশি বোধ করবে। উদ্যোক্তার উচিত এমপ্লয়ীদের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা।

সহানুভূতি ছাড়া, একজন উদ্যোক্তা তার এমপ্লয়ীদের  হৃদয়ে পৌঁছাতে পারে না এবং তারা যে সাফল্য আশা করে সেটি ধরতে পারে না। সহানুভূতি একজন উদ্যোক্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।

৯. কাস্টমার স্যাটিসফেকশন

একজন ভালো উদ্যোক্তা সবসময় এইটা জানেন যে একটি ব্যবসা গ্রাহকদের জন্যই পসিবল। আপনি কীভাবে গ্রাহকের মনোযোগ আকর্ষণ করবেন তা হলো আপনার ব্যাবসার প্রথম পদক্ষেপ। এটি বিভিন্ন মাধ্যম যেমন মার্কেটিং এবং বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে করা যেতে পারে।

এখন উদ্যোক্তার তার গ্রাহকদের চাহিদা সম্পর্কে জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সংস্থার দ্বারা যে পণ্য বা পরিসেবা দেয়া হচ্ছে তা অবশ্যই আপনার গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী হতে হবে। গ্রাহককে খুশি করার উপায় জানা একটি সফল উদ্যোক্তার লক্ষন।

১০. নমনীয়তা

একটি নির্দিষ্ট মাত্রায়, আপনাকে একজন উদ্যোক্তা হিসাবে নমনীয় হতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তিত হওয়ার ইচ্ছা থাকতে হবে।  প্রক্রিয়া এবং পণ্যের  প্রয়োজন অনুসারে পরিবর্তনগুলি গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে যদি আপনি আপনার ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে থাকতে চান। কখনও কখনও, আপনার চিন্তাভাবনায় নমনীয়তা প্রয়োজন। এটি সমস্যা সমাধানের একটি অপরিহার্য অংশ।

১১. নিজের প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানা

একজন উদ্যোক্তা হিসাবে, আপনাকে জানতে হবে যে আপনি কী অফার করছেন এবং সেটি কীভাবে মার্কেটে ফিট হবে। সেটি পণ্য বা একটি পরিসেবা যাই হোক না কেন, আপনাকে জানতে হবে যে আপনি কোথায় ফিট হচ্ছেন।

উদ্যোক্তার গুণাবলি

তার মানে আপনাকে জানতে হবে কখন জিনিসগুলিকে একটু পরিবর্তন করার সময় এসেছে। নিজের একটি অবস্থান খুঁজে পাওয়া এবং সেই অনুযায়ী সামঞ্জস্য করা একজন উদ্যোক্তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

শেষ কথা

আমরা চেষ্টা করেছি এমন কিছু চারিত্রিক গুণাবলি তুলে ধরার যা সফল উদ্যোক্তাদের মাঝে ছিলো। এবং আপনি আয়ত্ত করলে আপনিও সফল হতে পারবেন।

পুরো লেখাটি কেমন লাগলো, তা অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। আপনাদের প্রতিটি মতামতই আমাদের কাছে সত্যিই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

যদি মনে হয় লেখাটি নতুন উদ্যোক্তাদের সাহায্য করবে পরবর্তী দিক নির্দেশনা পেতে, তবে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন।

এই ধরনের আরও অনেক ইনফো কনটেন্ট এর জন্য আমাদের সাথেই থাকুন।

Don't wait!
Get the expert business advice You need in 2022

It's all include in our newsletter!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More To Explore
বিগিনার্সদের জন্য ফেইসবুক অ্যাডভার্টাইজিং- এর গাইডলাইন
Marketing

বিগিনার্সদের জন্য ফেইসবুক অ্যাডভার্টাইজিং গাইডলাইন

ফেইসবুক অ্যাডভার্টাইজিং, টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানোর এক অন্যতম পাওয়ারফুল টুলস। ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগে মার্কেটিং যত সহজ হয়েছে, কম্পিটিশন তত বৃদ্ধি পেয়েছে। এই হিউজ

ডিজিটাল মার্কেটিং এ নিশ বেজড কম্পিটিটর রিসার্চ কিভাবে করবেন
Marketing

ডিজিটাল মার্কেটিং এ নিশ বেজড কম্পিটিটর রিসার্চ কিভাবে করবেন?

আপনার বিজনেস নিশ কি হবে? কি নিয়ে কাজ করবেন? বা কোন মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিই এপ্লাই করবেন। সব কিছু সিলেক্ট করার আগে মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট ফ্যাক্ট হচ্ছে কম্পিটিটর