১৫ টি ইউনিক বিজনেস আইডিয়া যা আপনি প্যানডেমিক সিচুয়েশনে করতে পারেন

বিজনেস আইডিয়া
Share This Post

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস এর কারনে বিপর্যস্ত প্রায় গোটা বিশ্ব। বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া এই করোনা ভাইরাস মহামারি রূপ নিয়েছে এবং থেমে থেমেই এর থাবা থমকে দিচ্ছে গোটা বিশ্বের মত বাংলাদেশের অর্থনীতিকেও। বছর না পার হতেই করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়ার কারণে সাধারণ ছুটির পরিবর্তে এবার এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এর ফলে জরুরি সেবা ছাড়া সবই বন্ধ থাকবে। এসময় আমাদের প্রয়োজন ইউনিক বিজনেস আইডিয়া নিয়ে কাজ করা এবং সেগুলোকে বাস্তবায়ন করার সঠিক প্রচেষ্টা চালানো।

করোনা ভাইরাস এখন শুধুমাত্র স্বাস্থ্য ঝুঁকি নয়, গোটা বিশ্বের অর্থনীতিকেই নাড়িয়ে দিচ্ছে। এতে করে অনেক কর্মসংস্থান যেমন কমছে সাথে বেকারত্বের সংখ্যাও বেড়ে চলছে। বর্তমানে যারা চাকরি করছেন তারা তাদের চাকরি নিয়ে শংকায় আছেন। অন্য দিকে যারা চাকরি খুঁজছেন তাদের জন্যও এখন কোনো ভালো সংবাদ নেই। এই করোনা ভাইরাস এর কারণে যেমন অনেক মানুষ চাকরি হারিয়েছে তেমন অনলাইন দুনিয়ায় অনেকেই ডিজিটাল প্লাটফর্ম কাজে লাগিয়ে লকডাউনে ঘরে বসেই অনেক নতুন নতুন ইউনিক বিজনেস আইডিয়া নিয়ে কাজ করছেন এবং সফলও হচ্ছেন। এসময়  লকডাউন কে নিয়ে হতাশ না হয়ে নতুন ভাবে নতুন আইডিয়া নিয়ে কাজ করারও অনেক সুযোগ রয়েছে। 

তাই প্যানডেমিক সিচুয়েশনে ঘরে বসে শুরু করতে পারেন এমন ১৫ টি আইডিয়া শেয়ার করছি আমরা আপনার জন্য।

১. এফ কমার্স 

বর্তমানে আমরা প্রায় সবাই সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে কোনো না কোনো ভাবে কানেক্টেড। আর এই সোশ্যাল মিডিয়ার প্লাটফর্ম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ফেসবুক। সোশ্যাল মিডিয়ার কমিউনিকেশন এর কারণে ফেসবুকে প্রতিদিন প্রচুর মানুষের সমাগম হয় আর যেখানেই মানুষ সেখানেই জমে যায় হাটবাজার—এই প্রাচীন ধারণা এখানেও কোনো ভাবে বাদ যাচ্ছেনা। ফেসবুক এর মাধ্যমে কোনো প্রোডাক্ট সেল করার এই জনপ্রিয় প্লাটফর্ম এর নামই হলো এফ কমার্স। বিশ্বের তরুণ উদ্যোক্তাদের কাছে এটি ভীষণ জনপ্রিয়। খুব সহজেই একটি পেজ এর মাধ্যমে নিয়মিত নিজের প্রোডাক্ট এর সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড করুন এবং সোশ্যাল কমিউনিকেশন ইনক্রিজ করার মাধ্যমে আপনার বিজনেস রান করতে পারবেন। 

২. ই কমার্স 

অনলাইন এর মাধ্যমে ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোন প্রোডাক্ট সেল করাকে ইকমার্স বলে। ই-কমার্সের অন্যতম ও প্রধান বেনিফিট হচ্ছে ঘরে বসেই মাত্র কয়েকটি ক্লিকের মাধ্যমে পছন্দ ও চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট কেনা সম্ভব। আপনার যদি কিছুটা বাজেট থাকে তাহলে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আপনার সিলেক্ট করা প্রোডাক্ট হাইলাইট করতে পারেন। রিসার্চ এবং ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনে আপনার একটি স্ট্রং ইকমার্স বিজনেস রান করার সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি আপনার যদি কোনো ওয়েবসাইট না থাকে সেক্ষেত্রে লোকাল এবং গ্লোবাল মাল্টিভেন্ডর ইকমার্স গুলোতে আপনি একটি শপ ওপেন করে প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন।

৩. ব্লগ রাইটিং 

“কনটেন্ট ইজ কিং” এই কথাটি ডিজিটাল মার্কেটিং ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক বেশি প্রচলিত। কনটেন্ট তৈরি করার অন্যতম একটি বিষয় হচ্ছে ব্লগ রাইটিং। ঘরে বসে বিজনেস করার অন্যমত সহজ একটি উপায় হলো ব্লগ লেখা। গত এক দশকে পৃথিবীজুড়ে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়েছে এই বিজনেসটি। ব্লগিং হচ্ছে কনটেন্ট মার্কেটিং স্ট্র্যাটিজির মূল উপাদান। তাই ব্লগে লিখাতে হাতে খড়ি হওয়ার মাধ্যমেও আপনি ডিজিটাল প্লাটফর্মে আপনার একটি বিজনেস শুরু করতে পারেন।

৪. কুরিয়ার সার্ভিস বিজনেস 

আমরা প্রত্যেকেই কুরিয়ার সার্ভিস সম্পর্কে কম বেশী জানি। যেই প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র গুলো বিশস্থতার সাথে আমাদের আমাদের ঘরে পৌঁছে দিয়ে যায় তারাই কুরিয়ার সার্ভিস নামে প্রচলিত। ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলোর সাথে মানুষের কানেক্টিভিটি যত বাড়ছে সেই সাথে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে এখন অনেক বেশি অনলাইন বিজনেসও বাড়ছে, এতে করে অনেক ছোট বড় কোম্পানি গুলোর  প্রোডাক্ট ডেলিভারি করার অপশনও তৈরি হচ্ছে অনেক বেশি। তাই খুব বড়ভাবে না পারলেও ছোট পরিসরে একটি কুরিয়ার সার্ভিস বিজনেস শুরু করতে পারেন আপনিও। 

৫. প্রিন্ট অন ডিমান্ড 

ইউনিক বিজনেস আইডিয়া

প্রিন্ট অন ডিমান্ড বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি অনলাইন বিজনেস টপিক। আপনার বিজনেস জগতে পা রাখার জন্য একটি আমিজিং উপায় হতে পারে প্রিন্ট অন ডিমান্ড বিজনেস।  আপনি চাইলে সহজেই ঘরে বসেই গ্লোবাল মার্কেট এবং লোকাল মার্কেট দুইভাবেই স্টার্ট করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রোডাক্ট যেমন টি-শার্ট, মগ,বই,ক্যানভাস ইত্যাদি এর উপর প্রোডাক্ট ডিজাইন করে বিভিন্ন প্রিন্ট অন ডিমান্ড মার্কেটপ্লেস গুলোতে সেল করাকেই বলে মূলত প্রিন্ট অন ডিমান্ড বিজনেস, যেখানে আপনার হয়ে অন্য একটি প্লাটফর্ম সম্পূর্ণ ফুলফিলমেন্ট সাপোর্ট দিচ্ছে। গ্লোবাল মার্কেটে কাজ করার জন্য বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম রয়েছে তার মধ্যে গিয়ারলঞ্চ বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয় এবং লোকাল মার্কেট বা এখন বাংলাদেশেই দিন দিন প্রিন্ট অন ডিমান্ড এর চাহিদা অনেক বাড়ছে।  বাংলাদেশে ”স্টাইলোপিক” বর্তমানে প্রিন্ট অন সার্ভিস প্রোভাইড করছে খুব দারুনভাবে। সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে এই আমিজিং বিজনেস আইডিয়াটি নিয়েও বিবেচনা করতে পারেন। 

৬. ই-লার্নিং 

আপনি যদি কোনো টপিক বেশ ভালোভাবে জানেন তাহলে সেটি কেন আপনার আরেকটি আর্নিং সোর্স হবেনা।  ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলোতে অনায়াসে কোনো টপিক নিয়ে আপনার করা কোর্স সেল করতে পারেন খুব সহজেই। বাংলাদেশ এ বর্তমানে অনেক অনেক ডিজিটাল ই -লার্নিং প্লাটফর্ম তৈরি হচ্ছে বা আছে যেখানে ডিজিটাল আইডিয়া বা কোর্স প্রোভাইড করেও আপনি একটি অনলাইন থেকে উপার্জন করতে পারেন। এর মধ্যে “উই মেক প্রো” অন্যতম একটি প্লাটফর্ম।

৭. ক্যাটারিং সার্ভিস 

খুব ভালো রান্না করতে পারেন? আপনার মনে হচ্ছে যে মানুষ আপনার রান্না পছন্দ করবে ? তাহলে অবশ্যই আপনি এই বিজনেস টি চিন্তা করতে পারেন।  

ক্যাটারিং বিজনেস বলতে মূলত খাবার তৈরি ও সেটা মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার প্লাটফর্ম কে বুঝায়।  করোনা ভাইরাস মহামারীর কারণে মানুষ এখন অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন যার কারণে মানুষ চায় না এই সময় বাহিরের কোনো হোটেল বা রাস্তার পাশের খাবার গ্রহণ করতে। তাই স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে আপনি এই সার্ভিস টি অফার করতে পারেন বিভিন্ন অফিস এবং সোশ্যাল মিডিয়ায়। বর্তমানে এই টার্মটি খুব বেশি জনপ্রিয়। আপনার বিজনেস আইডিয়ার জন্য এটি বিবেচনা করতে পারেন। 

৮. ইউটিউবিং

ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম এর জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় সাইট হলো ইউটিউব। আপনি যদি ভালো গান গাইতে পারেন, নৃত্য জানেন, ভালো রান্না করতে পারেন, ফানি কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য উপার্জনের বেস্ট একটা আইডিয়া হলো ইউটিউব। রান্না শেখানো থেকে বেড়ানো সবকিছু খুব সহজেই একটি ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমে শেয়ার করে আর্নিং করার বেশ একটি দারুন সুযোগ রয়েছে। 

৯. সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেট ক্রিয়েশন 

ইউটিউব এর মত এখন সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে মনিটাইজেশন এর সুযোগ চলে এসেছে মানে উপার্জন করার সুযোগ চলে এসেছে। আপনি কোন একটি টপিক বেসড কনটেন্ট যদি খুব ভালো বানাতে পারেন তা এখানে ভালোভাবে ইউটিলাইজ করতে পারবেন। প্রযুক্তির কানেক্টিভিটির কারণে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় এনগেজ হচ্ছে যেখানে আপনার কনটেন্ট শেয়ার করে আর্ন করার সুযোগ রয়েছে। আপনার যখন ভালো একটি অডিয়েন্স গ্রুপ হয়ে যাবে তখন স্পন্সরড কনটেন্ট তৈরি করেও আপনি আর্ন করতে পারবেন।  

১০. অনলাইন টিউটর 

ইউনিক বিজনেস আইডিয়া

করোনা ভাইরাস এর কারণে স্কুল কলেজ বন্ধ অনেকদিন থেকেই। সরাসরি ক্লাস করার অপশন না থাকায় অনলাইন টিউটরিং এখন বেশ ভালো আর্নিং সোর্স হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটা যে শুধুমাত্র স্কুল কেন্দ্রিক হতেই হবে তা কিন্তু নয় গিটার শেখানো, যোগ ব্যয়াম বা কোনও বিদেশি ভাষা শেখানো হতে পারে। আপনি শিখাতে পারবেন এমন যেকোনো বিষয়ে অনলাইন টিউটোরিং করে উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে।  তাই এই বিজনেস আইডিয়াটিও বিবেচনা করতে পারেন। 

১১. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট

ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই জগতে প্রতিটা বিজনেসেরই একাধিক সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম থাকে। বেশির ভাগ সময় কোম্পানিগুলো  তাদের সোশ্যাল প্লাটফর্ম গুলো ম্যানেজ করার জন্য ফ্রিল্যান্স রিসোর্স পারসন হায়ার করতে চান।  আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এ বেশ দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে এই অপুর্চুনিটি আপনার জন্যেও আছে, করোনা ভাইরাস এর এই সময়ে ফিক্সড এমপ্লয়ি রাখার চেয়ে এই টার্ম গুলোর জন্য ফ্রিল্যান্স দক্ষ মানুষ খুঁজে থাকেন।  নিজেও করতে পারেন চাইলে ছোট এজেন্সী এর মাধ্যমে এই সেবাটি দেয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে পারেন। 

১২. এফিলিয়েট মার্কেটিং 

বর্তমানে অনলাইনে টাকা উপার্জন করার সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। সহজ ভাষায় এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো কোনো একটি মাধ্যম যেখানে কোনো কোম্পানির ডিজিটাল প্রোডাক্ট, অনলাইন স্টোরের ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট বা অনলাইনে সেল করা হয় এমন যেকোনো জিনিস যা আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েবসাইট , ব্লগে বা ইউটিউব চ্যানেল এ এফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে প্রমোট করতে পারেন। যখন আপনার লিংক থেকে কোনো প্রোডাক্ট সেল হচ্ছে তখন আপনি ওই প্রোডাক্ট এর উপর একটা কমিশন আয় করতে পারছেন। বিশ্বের বড়/মাঝারি/ছোট প্রায় সব সাইটিই প্রায় এফিলিয়েট প্রোগ্রাম অফার করে থাকে, তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো অ্যামাজন। আপনি চাইলেই ঘরে বসেই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আর্ন করা শুরু করতে পারেন। 

১৩.  কনসাল্টিং 

আপনি যদি কোনো স্পেসিফিক বিষয়ে খুব বেশি দক্ষ হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি কনসাল্টিং শুরু করতে পারেন বা অনলাইন বেসড একটি কনসাল্টিং এজেন্সি ও রান করতে পারেন। তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ওই নির্দিষ্ট বিষয়ে অনেক বেশি দক্ষ হতে হবে কারণ আপনি অন্য আরেকজন মানুষকে নতুন কিছু শুরু করার বিষয়ে হেল্প করবেন বা কনসাল্ট করবেন। ধরুন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং টপিক এ খুব ভালো দক্ষ এবং এর খুঁটিনাটি আপনি জানেন সেক্ষেত্রে অন্যানো ছোট/বড় এজেন্সিগুলোকে তাদের স্ট্র্যাটিজি ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে আপনি হেল্প করতে পারবেন এবং এর মাধ্যমে আর্ন করতে পারবেন। খুব কনসাল্টিং পাওয়ার যদি আপনার মধ্যে থাকে তাহলে অবশ্যই এই সেবাটি প্রোভাইড করার বিষয়ে আপনি বিবেচনা করতে পারেন। 

১৪. প্রোডাক্ট সোর্সিং সার্ভিসেস 

ইকমার্স বা এফ কমার্স বিজনেস দিন দিন যেমন বাড়ছে সাথে পাল্লা দিয়ে প্রোডাক্ট এর চাহিদাও বাড়ছে।  এমন নতুন বিজনেস ওনার আছেন যারা তাদের মার্কেটপ্লেস এ সেল করার জন্য বা তাদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে তাদের চাহিদা অনুযায়ী প্রোডাক্ট খুঁজছেন কিন্তু পারফেক্ট সোর্স পাচ্ছেন না। এই অবস্থায় আপনি যদি এই বিষয়গুলো ভালো জানেন যে কোথায় কি ভালো প্রোডাক্ট সহজেই পাওয়া যাবে তাহলে এটা হতে পারে আপনার জন্য একটা ভালো আর্নিং সোর্স। এই সেবা প্রোভাইড করার বিষয়টি নিয়েই বিবেচনা করতে পারেন।  

১৫. ডিজিটাল মার্কেটিং সল্যুশন 

ডিজিটাল বাংলাদেশ এর এই যুগে প্রায় প্রতিটা ছোট বড় অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোরই তাদের প্রোডাক্ট সেল বা প্রোডাক্ট ব্র্যান্ডিং এর জন্য  ডিজিটাল মার্কেটিং সল্যুশন প্রয়োজন হচ্ছে এবং এই চাহিদা প্রতিদিনই অনেক বেশি পরিমান বাড়ছে। এই প্রমিনেন্ট সেক্টরে আপনি যদি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি কোম্পানিগুলোকে তাদের সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, কন্টেন্ট তৈরি করা, স্ট্র্যাটিজি তৈরি করতে সহায়তা করা, তাদের বেটার কাস্টমার সার্ভিস সল্যুশন প্রোভাইড করার মাধ্যমেও বেশ ভালোভাবে একটি আর্নিং স্পেস তৈরি করতে পারেন। এই বিষয়গুলোতে এক্সপার্ট মানুষ এর অনেক বেশি চাহিদা বর্তমানে। 

Don't wait!
Get the expert business advice You need in 2022

It's all include in our newsletter!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More To Explore
বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্টের ৭টি উপায়
Marketing

বিজনেস রানিং অবস্থায় টাইম ম্যানেজমেন্ট এর ৭টি উপায়

একজন উদ্দোক্তার ক্ষেত্রেও তাই। সময়ের সঠিক ব্যবহার ছাড়া, অর্থাৎ একটা প্রোপার টাইম ম্যানেজমেন্ট ছাড়া সফল হওয়া অসম্ভব। একটা সুনির্দিষ্ট ওয়ার্কিং শিডিউল ছাড়া কখনই বিজনেস গোল

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? - ৭টি টিপস
Marketing

মাদার্স-ডে সেল টার্গেট কিভাবে অ্যাচিভ করবেন? – ৭টি টিপস

মা’কে ভালবাসার জন্য কোনো দিবসের প্রয়োজন হয় না। কিন্তু প্রতিদিনই কি মাকে ভালবাসি বলা হয়? কিংবা অতটা প্যাম্পার করা হয় যতটা সে ডিজার্ব করে?  আসলে,