
প্রাইসিং স্ট্র্যাটেজি সম্পর্কে ধারণা থাকা কেন উচিত?
বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোর মধ্যে একটি হল প্রাইসিং স্ট্র্যাটেজি। একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের দাম সিলেকশন করতে গিয়ে শুধু বাজারে প্রতিযোগিতার দিকে নজর রাখাই
বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোর মধ্যে একটি হল প্রাইসিং স্ট্র্যাটেজি। একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের দাম সিলেকশন করতে গিয়ে শুধু বাজারে প্রতিযোগিতার দিকে নজর রাখাই
ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান যুগের ব্যবসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যমগুলোর একটি। তবে অনেকেই এই প্ল্যাটফর্মের সুযোগ-সুবিধা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে ব্যর্থ হন এবং ছোট ছোট ভুলের কারণে তাদের
আপনার বিজনেস কি প্রতিদিন কঠিন কম্পিটিশনের মুখোমুখি হচ্ছে? ভাবুন তো, যেসব কাস্টমার ঠিক আপনার প্রোডাক্টই খুঁজছে, তাদের কাছে যদি মুহূর্তের মধ্যেই পৌঁছানো যেত একদম টার্গেটেড
আজকের ডিজিটাল যুগে, প্রতিযোগিতামূলক মার্কেটপ্লেসে বেস্ট প্রোডাক্ট বা সার্ভিস অফার করলেই কি হবে? সবার আগে, আপনাকে আপনার অডিয়েন্সের কাছে সেই প্রোডাক্ট বা সার্ভিস পৌঁছাতে হবে।
আজকের এই ডিজিটাল দুনিয়ায় মানুষের মনোযোগ খুবই ক্ষণস্থায়ী। এক মুহূর্তে একটি পোস্ট দেখে স্ক্রল করে চলে যাচ্ছে তারা। গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট গুলো আর চোখে পড়ছে না।
বর্তমান যুগে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে ভিডিও কন্টেন্ট একটা ম্যান্ডাটরি মার্কেটিং মিডিয়া হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। ভিডিও কন্টেন্ট শুধু বিনোদনের জন্য নয় বরং ব্র্যান্ড প্রমোশন, কাস্টমারের সাথে কানেকশন
ব্র্যান্ড রেপুটেশন মানে হলো, আপনার ব্র্যান্ডের সম্পর্কে মানুষের সাধারণ ধারণা বা মূল্যায়ন। এটি ব্র্যান্ডের প্রতি তাদের বিশ্বাস এবং আস্থার প্রতিফলন। ডিজিটাল যুগে যেখানে প্রতিদিনই সোশ্যাল
কনটেন্ট মার্কেটিং দিন দিন আরও ডায়নামিক হচ্ছে। প্রযুক্তির উন্নয়ন, কাস্টমারের চাহিদার পরিবর্তন এবং নতুন প্ল্যাটফর্মের উত্থান কনটেন্ট মার্কেটিংকে নতুন পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। ঠিক এই কারণেই,
কন্টেন্ট রাইটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ এলিমেন্টে পরিণত হয়েছে। বিজনেস গুলো তাদের অডিয়েন্স কে কানেক্টেড করতে, ব্র্যান্ডের অথরিটি তৈরি করতে এবং কনভারশন ড্রাইভ করতে