
ভয়েস সার্চ অপটিমাইজেশন কেন ২০২৫ এ এত গুরুত্বপূর্ণ
আপনি কি কখনো কোনো প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে Siri, Alexa, বা Google Assistant ব্যবহার করেছেন? তাহলে আপনিও বিশ্বের সেই ২০.৫% মানুষের মধ্যে যারা নিয়মিত ভয়েস সার্চ
আপনি কি কখনো কোনো প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে Siri, Alexa, বা Google Assistant ব্যবহার করেছেন? তাহলে আপনিও বিশ্বের সেই ২০.৫% মানুষের মধ্যে যারা নিয়মিত ভয়েস সার্চ
বলুন তো, কি দেখে শেষবার আপনি কোনো প্রোডাক্ট কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন? হয়তো কোনো ডিসকাউন্ট? ফ্রি ট্রায়াল? অথবা সোশ্যাল মিডিয়ার কোনো আকর্ষণীয় ক্যাম্পেইন, তাই না? মূলত,
বর্তমান বাজারে টিকে থাকতে হলে শুধু ভালো প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিশ্চিত করলেই যথেষ্ট নয়; প্রয়োজন সঠিক ব্র্যান্ড পজিশনিং। আর ব্র্যান্ড পজিশনিং এ ডিজিটাল মার্কেটিং এর
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে শুধুমাত্র একটি প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভর করে ব্যবসা করা ঝুঁকিপূর্ণ। ক্রেতারা এখন বিভিন্ন মাধ্যমে কেনাকাটা করেন—অনলাইন, অফলাইন, সোশ্যাল মিডিয়া, মার্কেটপ্লেস, এমনকি হাইব্রিড মডেলের
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ক্যারিয়ার গ্রোথের জন্য এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) এবং কনটেন্ট মার্কেটিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি স্কিল। যেকোনো কোম্পানি, ব্র্যান্ড, কিংবা ব্যক্তিগত ব্লগের অনলাইন ভিজিবিলিটি
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের এই যুগে, সাধারণ বিজ্ঞাপন আর যথেষ্ট নয়। এখন ব্র্যান্ডগুলো hyper-personalized ads ব্যবহার করে তাদের টার্গেট অডিয়েন্সের মন জয় করছে। কিন্তু আপনি কি জানেন,
বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক ডিজিটাল দুনিয়ায় পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং শুধু সেলিব্রিটিদের জন্যই নয়, বরং যেকোনো প্রফেশনাল, উদ্যোক্তা, ফ্রিল্যান্সার এবং কনটেন্ট ক্রিয়েটরের জন্য অপরিহার্য। ডিজিটাল মার্কেটিং এই ব্র্যান্ডিং-এর সবচেয়ে
আপনি কি আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ বা ই-কমার্স স্টোরে বেশি ট্রাফিক আনতে চাইছেন? অথচ, শুধু অর্গানিক রিচ-এর ওপর নির্ভর করে আশানুরূপ ফল পাচ্ছেন না? যদি আপনি
বর্তমান যুগে ব্যবসা মানেই ডিজিটাল মার্কেটিং! বিশেষ করে B2C (Business-to-Consumer) মডেলে সফল হতে চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর উপর নির্ভরশীল হওয়া ছাড়া উপায় নেই। একদিকে প্রতিযোগিতা বাড়ছে,